ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস|দ্বিতীয় অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীন ইতিহাসের ধারা

0

ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস|দ্বিতীয় অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীন ইতিহাসের ধারা

ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায় ২ নম্বরের উত্তর

প্রিয় বন্ধুরা 

ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস|দ্বিতীয় অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীন ইতিহাসের ধারা আজকে আলোচনা করব|তোমরা West Bengal Class 6 History পেয়ে যাবে|ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর|ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায় ২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|West Bengal Class Six|Class 6 History Question and Answer|Class 6 History 2nd chapter Sugges -tion WBBSE| Class 6 History 2nd chapter Notes WBBSE|Class 6 History 2 marks Question and Answer|ইতহাস প্রশ্নোত্তর| ইতিহাস মক টেস্ট|itihas proshno o uttor| History Mock Test|


এছাড়াও তোমরা পাবে ষষ্ঠ শ্রেণী দ্বিতীয় অধ্যায় ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীন ইতিহাসের ধারা থেকে বহুবিকল্প ভিত্তিক সংক্ষিপ্ত অতিসংক্ষিপ্ত এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর|MCQ,Very Short Question, Short Questions, Descriptive Question and Answer এগুলি তোমরা যারা পশ্চিমবঙ্গের VI History Examination এর জন্য পরিক্ষা দিতে যাচ্ছ অথবা পশ্চিমবঙ্গ ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়াশুনা করছো তাদের ইতিহাস পরীক্ষার জন্য এই ২ নম্বরের প্রশ্নগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ন এবং তোমরা যারা ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস (দ্বিতীয় অধ্যায় ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীন ইতিহাসের ধারা) ২ নম্বরের প্রশ্ন এবং উত্তর চাইছো, তারা নীচের দেওয়া প্রশ্নউত্তর গুলি ভালো করে পড়ে নিতে পারবে।


ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস|দ্বিতীয় অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীন ইতিহাসের ধারা

ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস|দ্বিতীয় অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|ভারতীয় উপমহাদেশের প্রাচীন ইতিহাসের ধারা

১. নতুন পাথরের যুগে মানুষের জীবনযাত্রা কী নিয়ে গড়ে উঠেছিল ?

উত্তর :- নতুন পাথরের যুগে স্থায়ী বসতি, কৃষিকাজ এবং পশুপালনকে ঘিরে মানুষের জীবনযাত্রা গড়ে উঠেছিল।

 

২. মানুষ কীভাবে নিজের বদল ঘটিয়েছে ?

উত্তর :- মানুষ নিজের বুদ্ধি আর পরিশ্রম দিয়ে নিজের বদল ঘটিয়েছে। এইভাবে সে হয়ে উঠেছে আদিম মানুষ থেকে সভ্য মানুষ।

 

৩. নতুন পাথরের যুগে মানুষের কীসের প্রয়োজন হল?

উত্তর :- নতুন পাথরের যুগে মানুষের প্রয়োজন হল স্থায়ী বসতবাড়ি ও চাষের জমি।

 

৪. সভ্যতার প্রথম দিকে জিনিস কেনাবেচা কীভাবে হত ?

উত্তর :- সভ্যতার প্রথমদিকে জিনিস দিয়ে জিনিস নেওয়া হত এবং আরও পরে মুদ্রা দিয়ে জিনিস কেনাবেচা হত।

 

৫. কীভাবে সভ্যতা গড়ে উঠেছিল ?

উত্তর :- পাথরের যুগের শেষদিকে মানুষ সমাজ তৈরি করে। ধীরে ধীরে গ্রাম ও নগরকে কেন্দ্র করে সভ্যতা গড়ে উঠল।

 

৬. সভ্যতার নানা দিক কী কী ?

উত্তর :- সভ্যতার নানা দিক হল উন্নত গ্রাম ও নগরজীবন, লিপিমালা, শিল্প ও স্থাপত্য এবং শাসনকাঠামো।

 

৭. আদিম যুগে মানুষ কীসের ভিত্তিতে জোট বাঁধত ?

উত্তর :- আদিম যুগে মানুষ রক্তের সম্পর্ক ও আত্মীয়তার ভিত্তিতে জোট বাঁধত। তবে অনেক সময় একে অন্যের সঙ্গে সুযোগসুবিধা পেতে জোট বাঁধত।

 

৮. তামা-পাথরের যুগ কাকে বলে ?

উত্তর :- যে-সময়ে মানুষ তামা ও পাথর দুটিরই ব্যবহার করত সেই যুগকে তামা-পাথরের যুগ বলা হয়।

 

৯. মেহেরগড় কোথায় অবস্থিত ?

উত্তর :- বর্তমান পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশের বোলান গিরিপথের কাছে ঝোব নদীর তীরে কাচ্ছি সমভূমিতে মেহেরগড় অবস্থিত।

 

১০. মেহেরগড় সভ্যতার দুটি কেন্দ্রের নাম করো।

উত্তর :- মেহেরগড় সভ্যতার উল্লেখযোগ্য দুটি কেন্দ্র হলমেহেরগড় ও কিলি-গুলমোহম্মদ। এ ছাড়া গুমলা, রানা ঘুনডাই, নুন্দরা, মুন্ডিগাক প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।

 

১১. কোন্ সময়কালকে মেহেরগড় সভ্যতার পুরোনো পর্যায় বলে অনুমান করা হয় ?

উত্তর :- খ্রিস্টপূর্ব ৭০০০ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ অব্দ পর্যন্ত সময়কালকে মেহেরগড় সভ্যতার পুরোনো পর্যায় বলে অনুমান করা হয়।

 

১২. মেহেরগড় সভ্যতার পুরোনো পর্যায়কালের গৃহপালিত পশুগুলির নাম লেখো।

উত্তর :- মেহেরগড় সভ্যতার পুরোনো পর্যায়কালের গৃহপালিত পশুগুলির মধ্যে ছিল ছাগল, ভেড়া ও কুঁজওয়ালা যাঁড়।

 

১৩. কোন্ সময়কালকে মেহেরগড় সভ্যতার দ্বিতীয় পর্ব ধরা হয় ?

উত্তর :- আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৪০০০ অব্দ পর্যন্ত সময়কালকে মেহেরগড় সভ্যতার দ্বিতীয় পর্ব বলে ধরা হয়।

 

১৪. মেহেরগড় সভ্যতার দ্বিতীয় পর্বের কৃষিজ ফসলগুলি কী ছিল?

উত্তর :- মেহেরগড় সভ্যতার দ্বিতীয় পর্বের কৃষিজ ফসলগুলির মধ্যে ছিল গম, যব ও কার্পাস। পৃথিবীতে সবথেকে পুরোনো কার্পাস চাষের নমুনা এই সভ্যতাতেই পাওয়া গেছে।

 

১৫. কোন্ সময়কালকে মেহেরগড় সভ্যতার তৃতীয় পর্ব ধরা হয় ?

উত্তর :- আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৪৩০০ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৩৮০০ অব্দ পর্যন্ত সময়কালকে মেহেরগড় সভ্যতার তৃতীয় পর্ব বলে ধরা হয়।

 

১৬. মেহেরগড় সভ্যতার তৃতীয় পর্বের মাটির পাত্র সম্বন্ধে কী জানা যায় ?

উত্তর :- মেহেরগড় সভ্যতার তৃতীয় পর্বের মাটির পাত্র বানানোর কৌশল ছিল উন্নত। পাত্রগুলিকে চুল্লিতে পুড়িয়ে তার গায়ে নানা রকম নকশা ও নানা রঙের ছবি আঁকা হত।

 

১৭. মেহেরগড় সভ্যতার মৃতদেহ সমাধিতে কীভাবে রাখা হত ?

উত্তর :- মেহেরগড় সভ্যতার মৃতদেহ সমাধিতে সোজাসুজি বা কাত করে শুইয়ে দেওয়া হত। এই মৃতদেহকে লাল রং মাখিয়ে লাল কাপড়ে জড়ানো হত।

 

১৮. সিন্ধু সভ্যতার প্রধান দুটি নাম লেখো।

উত্তর :- সিন্ধু সভ্যতার প্রধান দুটি নগরীর নাম হল হরপ্পা ও মহেনজোদারো।

 

১৯. সিন্ধুনদের পাঁচটি উপনদীর নাম লেখো।

উত্তর :- সিন্ধুনদের পাঁচটি উপনদী হল শতদ্রু, বিপাশা, বিতস্তা, চন্দ্রভাগা ও ইরাবতী বা রাভি।

 

২০. সিন্ধু সভ্যতাকে কেন তাম্র-ব্রোঞ্জ যুগের সভ্যতা বলা হয় ?

উত্তর :- সিন্ধু সভ্যতার মানুষ তামা ও ব্রোঞ্জ ধাতুর ব্যবহার জানত, সেইজন্য একে তা-ব্রোঞ্জ যুগের সভ্যতা বলা হয়।

 

২১. সিন্ধু সভ্যতার সময়কাল উল্লেখ করো।

উত্তর :- সাধারণভাবে খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ অব্দ পর্যন্ত সিন্ধু সভ্যতার সময়কাল ধরা হয়।

 

২২. হরপ্পা সভ্যতার পূর্ব ও পশ্চিম সীমা উল্লেখ করো।

উত্তর :- হরপ্পা সভ্যতার পূর্ব সীমা আলমগিরপুর এবং পশ্চিম সীমা পাকিস্তানের বালুচিস্তান পর্যন্ত বিস্তৃত।

 

২৩. হরপ্পা সভ্যতাকে প্রথম নগরায়ণ বলা হয় কেন?

উত্তর :- ভারতীয় উপমহাদেশে হরপ্পা সভ্যতাতেই প্রথম নগর গড়ে উঠেছিল। সেইজন্য একে প্রথম নগরায়ণ বলা হয়।

 

২৪. সিটাডেল কী ?

উত্তর :- নগরের উঁচু এলাকাকে সিটাডেল বলা হত। এই এলাকাটি একটি বানানো ঢিবির ওপরে থাকত।

 

২৫. মহেনজোদারোর স্নানাগারটির আকারআয়তন কীরূপ ছিল ?

উত্তর :- মহেনজোদারোর স্নানাগারটির আয়তন ছিল লম্বায় ১৮০ ফুট, চওড়ায় ১০৮ ফুট এবং উচ্চতায় ৮ ফুট। স্নানাগারটি আয়তাকার ছিল।

 

২৬. হরপ্পা সভ্যতার নগরজীবনের যে-কোনো দুটি গুরুত্বপূর্ণ দিক লেখো।

উত্তর :- হরপ্পা সভ্যতার নগরজীবনের দুটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল- (ক) স্নানাগার, (খ) জলনিকাশি ব্যবস্থা।

 

২৭. হরপ্পা সভ্যতার কৃষিফসলগুলির নাম লেখো।

উত্তর :- হরপ্পা সভ্যতার কৃষিফসলগুলি ছিল গম, যব, জোয়ার, বাজরা, নানা রকমের ডাল, সরষে, তুলল, তিল এবং ধান। তবে ধান শুধুমাত্র রংপুর ও লোথালে হত।

 

২৮. হরপ্পার শস্যের গোলা কেন শুকনো ও তাজা রাখা সম্ভব হত ?

উত্তর :- হরপ্পার শস্যের গোলাবাড়িটির ভিতরে ছিল দু-সারিতে ভাগ করা মোট বারোটি বড়ো তাক। সেখানে হাওয়া চলাচলের জন্য ঘুলঘুলিও ছিল।

 

২৯. মহেনজোদারোর বিশাল ইমারতটি কী কাজে ব্যবহার করা হত ?

উত্তর :- মহেনজোদারোর বিশাল ইমারতটি সম্ভবত বড়ো কোনো উৎসবে জমায়েত হওয়ার জন্য ব্যবহার করা হত ।

 

৩০. কী থেকে অনুমান করা হয় যে-হরপ্পার নগরজীবনে ধনী ও গরিব ভেদাভেদ ছিল ?

উত্তর :- নগরের বড়ো এবং ছোটো বাড়িগুলি দেখে অনুমান করা যায় যে, হরপ্পা সভ্যতায় ধনী ও গরিব ভেদাভেদ ছিল।

 

৩১. হরপ্পার মানুষের গৃহপালিত পশুর নামগুলি লেখো।

উত্তর :- হরপ্পার মানুষের গৃহপালিত পশুর মধ্যে ছিল ষাঁড়, ভেড়া, ছাগল, উট, গোরু প্রভৃতি। তবে তারা ঘোড়ার ব্যবহার জানত না।

 

৩২. হরপ্পায় পাওয়া মূর্তিগুলি দেখে কী আন্দাজ করা যায় ?

উত্তর :- হরপ্পায় পাওয়া মূর্তিগুলি দেখে সভ্যতার মানুষদের পোশাক, গয়না ও সাজগোজ সম্পর্কে আন্দাজ করা যায়।

 

৩৩. হরপ্পায় কী ধরনের গয়না পাওয়া গেছে ?

উত্তর :- হরপ্পা সভ্যতার নানা জায়গায় অনেক সোনা, রুপো, তামা, হাতির দাঁত ও মূল্যবান পাথরের গয়না পাওয়া গেছে।

 

৩৪. হরপ্পায় কারিগরি শিল্পে কী ব্যবহার করা হত ?

উত্তর :- হরপ্পায় কারিগরি শিল্পে পাথর ও ধাতু ব্যবহার করা হত। ধাতুর মধ্যে তামা, কাঁসা ও ব্রোঞ্জের ব্যবহার হত।

 

৩৫. লাল-কালো মাটির পাত্র কী ?

উত্তর :- হরপ্পা সভ্যতার অধিবাসীরা মাটির পাত্রের গায়ে চকচকে লাল পালিশ লাগিয়ে তার ওপর উজ্জ্বল কালো রঙের নকশা আঁকত। ওই পাত্রগুলিকে প্রত্নতত্ত্ববিদরা ‘লাল-কালো মাটির পাত্র বলে উল্লেখ করেছেন।

 

৩৬. হরপ্পা সভ্যতায় কী ধরনের ইট ব্যবহার করা হত ?

উত্তর :-হরপ্পা সভ্যতায় কাদামাটির ইট এবং চুল্লিতে পোড়ানো পাকা ইট ব্যবহার করা হত।

 

৩৭. হরপ্পা সভ্যতায় মালার দানা হিসেবে কী কী ব্যবহার করা হত ?

উত্তর :- হরপ্পা সভ্যতায় মালার দানা হিসেবে সোনা, তামা, শাখ, দামি-কমদামি পাথর, হাতির দাঁত প্রভৃতির ব্যবহার হত।

 

৩৮. হরপ্পা সভ্যতায় ব্রোঞ্জ দিয়ে কী কী তৈরি হত ?

উত্তর :- হরপ্পা সভ্যতায় ব্রোঞ্জ দিয়ে নারীমূর্তি, পশুমূর্তি প্রভৃতি তৈরি হত।

 

৩৯. হরপ্পার সিলমোহরগুলিতে কী খোদাই করা হত ?

উত্তর :- হরপ্পার সিলমোহরগুলিতে লিপি ও প্রতীক চিহ্ন খোদাই করা হত।

 

৪০. হরপ্পায় কী ধরনের সিলমোহর পাওয়া গেছে ?

উত্তর :- শিংওয়ালা মানুষ, যাঁড়, গাছ ও জ্যামিতিক নকশা খোদাই করা সিলমোহর পাওয়া গেছে।

 

৪১. হরপ্পা সভ্যতার অধিবাসীরা কোন্ কোন্ দেশের সঙ্গে বাণিজ্য করত ?

উত্তর :- হরপ্পা সভ্যতার অধিবাসীরা মেসোপটেমিয়া বা সুমের, মিশর, পারস্য বা ইরান, তুর্কমেনিস্তান প্রভৃতি দেশের সঙ্গে বাণিজ্য করত। জিনিসের বদলে জিনিস দেওয়ার মাধ্যমে এই বাণিজ্য হত।

 

৪২. লোথাল বন্দর কী কাজে ব্যবহার করা হত ?

উত্তর :- লোথাল বন্দর জাহাজ রাখার, জাহাজ বানানোর ও মেরামতির কাজে ব্যবহার করা হত।

 

৪৩. লোথাল বন্দর থেকে কী কী পাওয়া গেছে ?

উত্তর :- লোথাল বন্দর থেকে নারীমূর্তি, দাবার ঘুটির মতো খুঁটি, খেলনাগাড়ি এবং নানা ধরনের গয়না পাওয়া গেছে।

 

৪৪. হরপ্পায় থলপথের বাণিজ্যে গাড়ি টানতে কোন ধরনের পশুকে কাজে লাগানো হত ?

উত্তর :- বলদ, গাধা ও উটকে গাড়ি টানার কাজে ব্যবহার করা হত।

 

৪৫. সিলমোহরে খোদাই করা পশুপতি শিবের চারপাশে কী ধরনের বন্যপ্রাণী রয়েছে ?

উত্তর :- পশুপতি শিবের চারপাশে গন্ডার, বাঘ, হাতি, হরিণ প্রভৃতি বন্যপ্রাণী রয়েছে।

 

৪৬. হরপ্পা সভ্যতায় মৃতদেহকে সমাধিতে কীভাবে রাখা হত ?

উত্তর :- হরপ্পা সভ্যতায় মৃতদেহকে সমাধিতে তার মাথা উত্তর দিকে স্থাপন করে শুইয়ে রাখা হত।

 

৪৭. হরপ্পা সভ্যতার অবনতির দুটি কারণ উল্লেখ করো।

উত্তর :- হরপ্পা সভ্যতার অবনতির দুটি কারণ হল (ক) ভয়াবহ বন্যা এবং (খ) শুষ্ক জলবায়ু।

 

৪৮. হরপ্পা লিপি কেমন ভাবে লেখা হত ?

উত্তর :- হরপ্পা লিপি ডান দিক থেকে বাঁ-দিকে লেখা হত।


আরও পড়ুন......



File Details

 

File Name/Book Name

ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস|দ্বিতীয় অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর

File Format

PDF

File Language

Bengali

File Size

93 KB

File Location

GOOGLE DRIVE

Download Link

Click Here to Download PDF File


Join Telegram... Members

 


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top