মাধ্যামিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় || ৮ নম্বরের প্রশ্ন এবং উত্তর || বিশ শতকের ভারতে নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন

0

মাধ্যামিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়||৮ নম্বরের প্রশ্ন এবং উত্তর||বিশ শতকের ভারতে নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন



মাধ্যামিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় ৮ নম্বরের প্রশ্ন এবং উত্তর




প্রিয় মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা,

আজকে তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করবো মাধ্যমিক সপ্তম অধ্যায়||৮ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|| বিশ শতকের ভারতে নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন|বিপ্লবী আন্দোলনে নারীদের অংশগ্রহনের চরিত্র সম্পর্কে আলোচনা পেয়ে যাবে|Madhyamik History Question and Answer|10th History Examination – দশম শ্রেনীর সপ্তম অধ্যায় বিশ শতকের ভারতে নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন ১ ও ২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর পেয়ে যাবে|History chapter 7 question answer|সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা পাবে|দশম শ্রেনীর  ইতিহাস প্রশ্ন উত্তর|দশম শ্রেণী সপ্তম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর|এছাড়াও তোমরা মাধ্যমিক সপ্তম অধ্যায় ১ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|এই ওয়েবসাইটে সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে ছাত্রদের ভূমিকা সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা পাবে|মাধ্যমিক সপ্তম অধ্যায় ২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|Ten History Examination - মাধ্যমিক সপ্তম অধ্যায় ৪ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|মাধ্যমিক সপ্তম অধ্যায় ৮ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|দশম শ্রেণীর ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর পেয়ে যাবে এগুলি তোমাদের ফাইনাল পরিক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন হবে। 


তো বন্ধুরা বিশ শতকের ভারতে নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন সপ্তম অধ্যায় থেকে বহুবিকল্পভিত্তিক, সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর MCQ Very Short Short Descriptive Question and Answer|তোমাদের এই পোস্টের মাধ্যমে মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় বিশ শতকের ভারতে নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন ৮ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর সম্পর্কে আলোচনা করা আছে। আমাদের আশা এই প্রশ্নগুলি তোমাদের পরিক্ষায় খুবই কাজে আসবে।



মাধ্যামিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়||৮ নম্বরের প্রশ্ন এবং উত্তর||বিশ শতকের ভারতে নারী, ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন



1. বিপ্লবী আন্দোলনে নারীদের অংশগ্রহনের চরিত্র সম্পর্কে আলোচনা  কর।

অথবা

সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা বিশ্লেষণ কর


ভূমিকা:- পৃথিবীর সবদেশেই স্বাধীনতা আন্দোলন অহিংস ও সহিংস  দুটি  পথেই পরিচালিত হয়। ভারতের ক্ষেত্রেও তাঁর ব্যাতক্রম হয়নি। দেশমাতার মুক্তির উদ্দেশ্যে বোমা-পিস্তল হাতে নিয়ে সশস্ত্র পথে একদল তরুন-তরুনি সাম্রাজ্যবাদীশক্তির বিরুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল। বিশ শতকের সুচনায় বাংলার বুকে বিপ্লব বাদের পদ ধবনি শোনা যেতে থাকে। প্রথমদিকে ভগ্নিনিবেদিতা এবং সরলাদেবী চৌধুরীর মতো প্রমুখ নারীদের গোপন যোগাযোগ থাকলেও সাধারনভাবে মেয়েদের এসব কর্মকাণ্ড থেকে দূরে রাখা হতো। তবে মেয়েরা মা,বোন স্ত্রী হিসাবে বহুক্ষেত্রে তারা পলাতক বিপ্লবীদের গোপনে আশ্রয় দিতেন,  পিস্তল  বা রিভলবার লুকিয়ে রাখতেন বা অন্যত্র পৌঁছে দিতেন, এমনকি গোপনে চিঠিপত্র আদান-প্রদান করতেন। 


বিভিন্ন স্থানে নারীদের ভূমিকা:- 

বীরভুমের দুকড়িবালাদেবী:- এই ধরনের আন্দোলনে যেসমস্ত নারীরা উল্লেখযোগ্য ভুমিকা গ্রহন করেছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন বীরভুমের দুকড়িবালাদেবী, যিনি নিজের বাড়িতে রডা কোম্পানির ৭টি পিস্তল ও এক বাক্স কার্তুজ লুকিয়ে রাখার অভিযোগে ২ বছরের জন্য কারাবরন করেছিলেন। 


হাওড়ার বিধবা ননী বালাদেবী:- হাওড়ার বাল বিধবা ননী বালাদেবী পলাতক বিপ্লবিদের আশ্রয় দিতেন যার জন্য তাকে ১৮১৮ সালে রাজবন্দী করা হয়। এছাড়াও অনেক উদাহরন আছে যে মেয়েরা নিজ শক্তিতে বলীয়ান হয়ে নিজেরাই বিপ্লব কর্মে অগ্রসর হয়েছিলেন। 


ঢাকার লীলা নাগ:- এইপ্রসঙ্গে ১৯২৩ খ্রীষ্টাব্দে ঢাকায় লীলা নাগের (১৯০০-৭০ খ্রিঃ) উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত ‘দীপালি সংঘ’র কথা বলা যায়। নারী জাগরণ ও নারীদের আত্মপ্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত এই সংগঠনের বেশ কিছু কর্মধারা ও শাখা সংগঠন ছিল। ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত ‘দীপালি ছাত্রী সংঘ’ঢাকা ও কলকাতায় ছাত্রীদের মধ্যে যথেষ্ট উদ্দীপনার সাঞ্চার করেছিল। এটি ছিল ভারতের প্রথম ছাত্রী সংগঠন।


চট্টগ্রামের প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ও কল্পনাদত্ত:- বাংলা তথা ভারতের বিপ্লব আন্দোলনে চট্টগ্রামের প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার (১৯১১-৩২খ্রিঃ) ও কল্পনাদত্ত(১৯১৩-৯৫খ্রিঃ), বেণীমাধব দাসের কন্যা বীণাদাসের (১৯১১-৮৬খ্রিঃ) অবদান ভুলবার নয়। চট্টগ্রামের প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার এবং কল্পনাদত্ত সূর্য সেনের নেতৃত্বাধীন চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মাস্টারদার নির্দেশে এই দুই অগ্নি কন্যা চট্টগ্রামে পাহাড়তলি ইউরোপিয়ান ক্লাব আক্রমনের পরিকল্পনা করেন। কিন্তু একসপ্তাহ আগেই  কল্পনাদত্ত গ্রেফতার হয়ে যান এবং প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার  এই অভিযান শেষ পর্যন্ত সফল করেন। কিন্তু তিনি পুলিশের হাতে ধরা না দেওয়ায় আত্মহত্যা করেছিলেন।


বীণা দাসের ভূমিকা:- বীণা দাসের সবচেয়ে বড় বিপ্লবি কাজ হল তিনি ১৯৩২ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারী কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সিনেট ভবনে সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ভাষনরত গভর্নর জেনারেল স্ট্যানলি জ্যাকসানকে লক্ষ করে গুলি ছোড়ে কিন্তু সে বেচে যায় এবং তাকে গ্রেফতার করা হলে বিচারে তার ৯ বছর কারাদণ্ড হয় শেষে ৭ বছর পর ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দে সে মুক্তি পায়। 


উপসংহার:- এছাড়াও, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে ভারতীয় মহিলারা খুবই বিরত্বপূর্ন  ভুমিকা প্রদর্শন করেছিলেন। নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু মনে করতেন যে, দেশের মুক্তি সংগ্রামে নারী-পুরুষ সবার সমান অধিকার আছে।এই ভাবনা থেকেই তিনি আজাদ হিন্দ বাহিনীতে ঝাসির রানী লক্ষ্মীবাইয়ের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে  একটি নারী বিভাগ গঠন করেন তার নাম ছিল ‘ ঝাঁসির রাণী বাহিনী’। এই বাহিনীর প্রধান ছিলেন  ডা. লক্ষ্মী স্বামীনাথন। নানা ধর্ম ও প্রদেশের সম্ভ্রান্ত ঘরের প্রায় ১৫০০ মেয়ে এই বাহিনীতে্ যোগ দিয়েছিলেন।যদিও শেষ পর্যন্ত এই বাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়েছিল তবুও ‘ঝাঁসির রাণী বাহিনী’–র মহিলাদের বীরত্ব ও আত্মদান আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণীয়।

                       এই ভাবে নারীরা ইংরেজদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরে।ব্যাপ্তিতে সীমিত হলেও প্রকৃতিগতভাবে তা অবশ্যই উল্লেখযোগ্য ছিল যা ইংরেজ শাসকদের মনে ভীতির সঞ্চার করেছিল তাই পরিশেষে বলা যায় যে, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও বিরত্ব প্রদর্শন ও আত্মদান করেছিলেন। সুতরাং আজকে আমরা যে স্বাধীনতা ভোগকরছি তাতে মেয়েদের অবদানের কথা কখনও ভুলে যাওয়া উচিত নয়।          




2. সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে ছাত্রদের ভূমিকা আলোচনা কর।

ভূমিকাঃ- ব্রিটিশ শাসনের উচ্ছেদকালে বিংশ শতাব্দীর প্রথম থেকে প্রায় 40 বছর ধরে যে সমস্ত হিংসাত্মক প্রচেষ্টা চলেছিল, তা সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলন নামে পরিচিত। চরম প্রতিবাদ সৃষ্টির মাধ্যমে ব্রিটিশ ব্যবস্থাকে অচল করা ও ভারতমাকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করাই ছিল সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনের প্রধান লক্ষ্য।এই সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে ছাত্র সমাজের ভূমিকা ছিল অতি সক্রিয়। তারা মিটিং-মিছিল ধর্মঘট, পিকেটিং ,ইত্যাদিতে অংশগ্রহণ করে জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে ব্যাপক আকার দান করেছিলেন এবং তাদের সক্রিয়তা ব্রিটিশ সমাজের ভিতকে কাঁপিয়ে দিয়েছিল।


i)অনুশীলন সমিতি: -বাংলায় স্বদেশী আন্দোলনের  যূগে সতীশ চন্দ্র বসুর নেতৃত্বে 1902 সালে প্রতিষ্ঠিত হয় অনুশীলন সমিতি। প্রকাশ্যে এই সমিতি ছিল শরীরচর্চা ও পড়াশোনার কেন্দ্র ।তবে বঙ্গভঙ্গের পরে এই সমিতি গোপনে সশস্ত্র বিপ্লবীবাদের আদর্শ প্রচার করতে থাকে।


ii)যুগান্তর দল:- ভগিনী নিবেদিতা ও অরবিন্দ ঘোষের উৎসাহে 1906 সালে যুগান্তর দল প্রতিষ্ঠিত হয়। ছাত্র-ছাত্রীদের এখান থেকে অস্ত্রশিক্ষা ও শারীর শিক্ষা দেওয়া হত। এখান থেকে অস্ত্র সংগ্রহ বোমা তৈরীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলত।


iii)এন্টি সার্কুলার সোসাইটি: - বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণের অভিযোগে স্কুল এবং কলেজ থেকে বহিষ্কৃত ছাত্রদের সাহায্যের জন্য ছাত্রনেতা শচীন্দ্র প্রসাদ বসু 1905 খ্রিস্টাব্দের ‘এন্টি সার্কুলার সোসাইটি’ প্রতিষ্ঠা করেন। এখানেও ছাত্র-ছাত্রীদের অস্ত্রশিক্ষা দেওয়া হতো এবং সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে উদ্বুদ্ধ করা হত।


iv)বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স (B.V):- 1928 খ্রিস্টাব্দের কলকাতা জাতীয় কংগ্রেসের সুভাষ চন্দ্র বসুর নেতৃত্বে যে দ্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠিত হয়, তার মধ্যে থেকে সদস্য সংগ্রহ করে ঢাকায় হেমচন্দ্র  ঘোষ এর নেতৃত্বেগ গঠিত হয় বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স। এই বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স এর সদস্যরা একাধিক সশস্ত্র আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন । যথা -

a) এই দলের সদস্য ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্র বিনয় কৃষ্ণ বসু বাংলা পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল ও ঢাকা পুলিশ সুপারকে গুলি করে হত্যা করেন।

b) বিনয় বসু এবং দলের অপর দুই সদস্য বাদল গুস্ত ও দীনেশ গুস্তের সঙ্গে রাইটার্স বিল্ডিং আক্রমণ করেন এবং কারা বিভাগের অধিকর্তাকে  হত্যা করেন।



v) ক্ষুদিরাম বসু ও প্রফুল্ল চাকী :-অত্যাচারী বিচারপতি কিংসফোর্ডকে হত্যা করতে গিয়ে, বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসু ও প্রফুল্ল চাকী ভুল করে ব্যারিস্টার কেনেডির স্ত্রী ও কন্যাকে হত্যা করেছিলেন। প্রফুল্ল চাকী আত্মহত্যা করলেও ক্ষুদিরাম ধরা পড়ে এবং ফাঁসিতে প্রাণ দেন ।


vi)চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন :-  মাস্টারদা সূর্যসেনের নেতৃত্বে এক ঝাঁক তরুণ ছাত্রদল (যথা :গণেশ ঘোষ,অনন্ত সিং লোকনাথ বল ,প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ,কল্পনা দত্ত প্রমুখ) চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন করেন এবং টেলিফোন টেলিগ্রাফ লাইন ধ্বংস করে সেখানে এক স্বাধীন বিপ্লবী সরকার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।


vii)বীণা দাস :- ছাত্রী বীণা দাস কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান চলাকালীন গভর্নর স্ট্যানলি জ্যাকসনকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েও লক্ষ্যভ্রষ্ট হন। বিচারে তার 9 বছর সশ্রম কারাদণ্ড হয়েছিল।


viii) রশিদ আলী দিবস: 1946 খ্রিস্টাব্দের 11 ফেব্রুয়ার আজাদ হিন্দ বাহিনীর ক্যাপ্টেন রশিদ আলীকে সাত বছর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হলে , ছাত্রসমাজ উত্তাল হয়ে ওঠে এবং ব্যাপক বিক্ষোভ ও ধর্মঘট সংঘটিত হয়। একইসঙ্গে 12 ই ফেব্রুয়ারি দিনটিকে তারা রশিদ আলী দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।


উপসংহার:-এভাবেই ভারতের ছাত্র সমাজ সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের দ্বারা ভারতের বৃহত্তর গণ-আন্দোলনের ভিত্তিকে শক্তিশালী করেছিল এবং আত্ম বলিদানের মাধ্যমে বহুকাঙ্খিত স্বাধীনতাকে ত্বরান্বিত করেছিল।



আরও পড়ুন......

  • বন্ধুরা ২০২২ সালের অধ্যায় ভিত্তিক ইতিহাস সাজেশন এর জন্য  Click Here

File Details

 

File Name/Book Name

 মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় ৮ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর

File Format

PDF

File Language

Bengali

File Size

111 KB

File Location

GOOGLE DRIVE

Download Link

Click Here to Download PDF File



Join Telegram... Members

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top