ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস|চতূর্থ অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের ভারতীয় উপমহাদেশ
ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস|চতূর্থ অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের ভারতীয় উপমহাদেশ আজকে আলোচনা করব |তোমরা West Bengal Class 6 History পেয়ে যাবে|ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর|ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস চতূর্থ অধ্যায় ২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|West Bengal Class Six|Class 6 History Question and Answer|Class 6 History 4th chapter Sugges -tion WBBSE|Class 6 History 4th chapter Notes WBBSE|Class 6 History 2 marks Question and Answer|ইতহাস প্রশ্নোত্তর|ইতিহাস মক টেস্ট|itihas proshno o uttor| History Mock Test|
এছাড়াও তোমরা পাবে ষষ্ঠ শ্রেণী চতূর্থ অধ্যায় খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে বহুবিকল্প ভিত্তিক সংক্ষিপ্ত অতিসংক্ষিপ্ত এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর|MCQ, Very Short Question, Short Questions ,Descriptive Question and Answer এগুলি তোমরা যারা পশ্চিমবঙ্গের VI History Examination এর জন্য পরিক্ষা দিতে যাচ্ছ অথবা পশ্চিমবঙ্গ ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়াশুনা করছো তাদের ইতিহাস পরীক্ষার জন্য এই ২ নম্বরের প্রশ্নগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ন এবং তোমরা যারা ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস (চতূর্থ অধ্যায় খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের ভারতীয় উপমহাদেশ) ২ নম্বরের প্রশ্ন এবং উত্তর চাইছো, তারা নীচের দেওয়া প্রশ্নউত্তর গুলি ভালো করে পড়ে নিতে পারবে।
ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস|চতূর্থ অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের ভারতীয় উপমহাদেশ
ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস|চতূর্থ অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের ভারতীয় উপমহাদেশ
১. কীভাবে মহাজনপদের সৃষ্টি হয়েছিল ?
উত্তর :- ব্যাবসাবাণিজ্যের বিকাশ, উদ্যমী শাসকদের ক্রিয়াকলাপ প্রভৃতি কারণে জনপদগুলিতে লোকবসতি বাড়তে থাকে। আয়তন ও ক্ষমতার দিক থেকে বৃদ্ধি পেয়ে জনপদগুলি মহাজনপদে পরিণত হয়।
২. ষোড়শ মহাজনপদ কাকে বলে ?
উত্তর :- খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে কাবুল থেকে গোদাবরী নদীর তীর পর্যন্ত ১৬টি যে-বড়ো বড়ো রাজ্যের অস্তিত্ব ছিল, তাদেরকে একত্রে ষোড়শ মহাজনপদ বলে।
৩. বৈদিক যুগের রাজাদের তুলনায় ষোড়শ মহাজনপদের রাজাদের মধ্যে পার্থক্য কী ছিল ?
উত্তর :- বৈদিক যুগের রাজাদের তুলনায় ষোড়শ মহাজনপদের রাজাদের মধ্যে পার্থক্যগুলি নিম্নলিখিত
(ক) বৈদিক যুগের রাজাদের তুলনায় ষোড়শ মহাজনপদের রাজাদের ক্ষমতা ও প্রতিপত্তি অনেক বেশি ছিল।
(খ) ষোড়শ মহাজনপদের রাজাদের সম্পদ তুলনামূলকভাবে বৈদিক যুগের রাজাদের থেকে অনেক বেশি ছিল।
৪. জনপদ শব্দটি কীভাবে এসেছিল ?
উত্তর :- প্রাচীন ভারতে জনকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল ছোটো ছোটো রাজ্য। এই জন শব্দ থেকেই এসেছিল জনপদ।
৫. কোন্ সময় থেকে ভারতীয় উপমহাদেশে জনপদের কথা জানা যায় ?
উত্তর :- খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের গোড়ার দিকে ভারতীয় উপমহাদেশে জনপদের কথা জানা যায়।
৬. জনপদগুলি আস্তে আস্তে কীসে পরিণত হয় ?
উত্তর :- জনপদগুলি আস্তে আস্তে মহাজনপদে পরিণত হয়।
৭. মহাজনপদ কাকে বলা হয় ?
উত্তর :- জনপদের থেকে আয়তন ও ক্ষমতায় বড়ো ভূখণ্ডই হল মহাজনপদ।
৮. যে-চারটি মহাজনপদ শেষ পর্যন্ত শক্তিশালী হয়ে উঠেছিল সেগুলি কী কী?
উত্তর :- চারটি শক্তিশালী মহাজনপদ হল অবন্তী, বৎস, কোশল ও মগধ।
৯. মূলত মহাজনপদগুলি কোথায় গড়ে উঠেছিল ?
উত্তর :- গঙ্গা-যমুনার উপত্যকাকে ভিত্তি করেই বেশিরভাগ মহাজনপদ গড়ে উঠেছিল।
১০. গঙ্গা উপত্যকায় মহাজনপদগুলি গড়ে উঠেছিল কেন ?
উত্তর :- কারণ গঙ্গা উপত্যকা ছিল সমতল, জনবহুল ও সমৃদ্ধশালী।
১১. অধিকাংশ মহাজনপদে কী ধরনের শাসন ছিল ? সেগুলিকে কী বলা হত ?
উত্তর :- অধিকাংশ মহাজনপদে ছিল রাজার শাসন বা রাজতান্ত্রিক শাসন।
সেই মহাজনপদগুলিকে বলা হত রাজতান্ত্রিক রাজ্য।
১২. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের আগে কোন্ অঞ্চলকে মগধ বোঝাত ?
উত্তর :- খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের আগে দক্ষিণ বিহারের সামান্য এলাকাকে বলা হত মগধ।
১৩. গণরাজ্য কী ?
উত্তর :- কতকগুলি মহাজনপদ ছিল অরাজতান্ত্রিক। সেখানে কোনো রাজতন্ত্র ছিল না। সেগুলিকে বলা হত গণরাজ্য।
১৪. গণরাজ্যগুলির বৈশিষ্ট্য কী ছিল ?
উত্তর :- সাধারণভাবে গণরাজ্যগুলিতে এক-একটি উপজাতি বাস করত। তারা নিজের নিজের রাজ্যে অরাজতান্ত্রিক শাসন বজায় রেখেছিল।
১৫. বজ্জি রাজ্যের অবস্থা কেমন ছিল?
উত্তর :- বজ্জি রাজ্য ছিল একটি শক্তিশালী রাজ্য। এই মহাজনপদটি ছিল মগধের কাছেই। এই জনপদের শাসনক্ষমতা ছিল কয়েকটি গোষ্ঠীর হাতে।
১৬. বজ্জিদের একজোট থাকার জন্য গৌতম বুদ্ধ কী করেছিলেন ?
উত্তর :- বজ্জিদের একজোট থাকার জন্য গৌতম বুদ্ধ কয়েকটি নিয়ম পালনের কথা বলেছিলেন। যা থেকে মনে হয় বজ্জিদের লিখিত আইন ছিল।
১৭. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ফসলের উৎপাদন বেড়ে যায় কেন?
উত্তর :- খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ভারতীয় উপমহাদেশের সমাজ, অর্থনীতি ও রাজনীতির ক্ষেত্রে নানা পরিবর্তন আসে। বেশিরভাগ মানুষ কৃষিকে জীবিকা হিসেবে গ্রহণ করে। অন্যদিকে লোহার লাঙলের ব্যবহার বেড়ে যায়। ফলে ফসলের উৎপাদনও বেড়ে যায়।
১৮. কৃষকরা পশুবলির বিরোধী ছিল কেন ?
উত্তর :- চাষের জন্য গবাদি পশুর প্রয়োজন ছিল। তাই কৃষকরা যজ্ঞের জন্য পশুবলির বিরোধী ছিল।
১৯. সমাজের বিভিন্ন মানুষ ব্রাত্মণদের বিরোধিতা করেছিল কেন ?
উত্তর :- ব্রাক্ষ্মণদের তৈরি ধর্মীয় বিধিনিষেধে সাধারণ মানুষ ক্ষেপে গিয়েছিল। লোহার ব্যবহার ক্ষত্রিয় ও বৈশ্যদের ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দিয়েছিল। ফলে তারা ব্রাত্মণদের বিরোধিতা করতে শুরু করেছিল।
২০. নব্যধর্মের প্রভাবে কী পরিবর্তন এসেছিল ?
উত্তর :- নব্যধর্মগুলি ব্রাত্মণ্য ধর্ম ও আচার-অনুষ্ঠানের বিরোধিতা করেছিল। সহজ-সরল জীবনযাপনের ওপর জোর দিয়েছিল।
২১. জৈন ধর্মে তীর্থংকর বলতে কী বোঝো?
উত্তর :- জৈন ধর্মের প্রধান প্রচারককে বলা হত তীর্থংকর। এই ধর্মে মোট চব্বিশজন তীর্থংকর ছিলেন। এঁদের মধ্যে শেষ দুজন হলেন পার্শ্বনাথ ও বর্ধমান মহাবীর।
২২. জৈন ধর্ম কীভাবে ছড়িয়ে পড়ে ?
উত্তর :- প্রথম দিকে জৈন ধর্ম মগধ, বিদেহ, কোশল ও রাজ্যে প্রচলিত ছিল। সে আমলে জৈনদের প্রভাব বাড়তে থাকে। এমনকি চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য ও জৈন ধর্ম এহণ করেন। পরে ওড়িশা থেকে মথুরা পর্যন্ত জৈন ধর্ম ছড়িয়ে পড়ে।
২৩. বুদ্ধ কে ছিলেন ?
উত্তর :- বুদ্ধ ছিলেন বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক। তার প্রথম নাম ছিল সিদ্ধার্থ। নেপালের তরাই অঞ্চলের কপিলাবস্তুর শাক্যবংশে সিদ্ধার্থের জন্ম হয়। তিনিও ক্ষত্রিয় বংশের মানুষ ছিলেন।
২৪. দুঃখ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বুধ কী বলেছিলেন ?
উত্তর :- দুঃখ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বুদ্ধ আটটি উপায়ের কথা বলেছিলেন, সেই আটটি উপায়কে একত্রে বলা হয় অষ্টাঙ্গিক মার্গ।
২৫. বৌদ্ধ ধর্মসংগীতিগুলিতে কী হত ?
উত্তর :- বৌদ্ধ ধর্মের ইতিহাসে ধর্মসংগীতিগুলির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।ধর্মসংগীতি অনেকটা ধর্মসম্মেলনের মতো ছিল। এই সংগীতিতে বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা মিলিত হতেন। এগুলিতে বৌদ্ধ ধর্মের নানা বিষয় আলোচনা হত।
২৬. তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতিতে কী হয়েছিল ?
উত্তর :- তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতিতে বৌদ্ধ সংঘের নিয়মগুলি কঠোর ভাবে মানার ওপর জোর দেওয়া হয়েছিল। এতে সংঘের মধ্যে ভাঙন আটকানোরও চেষ্টা করা হয়।
২৭. মহাযান কাদের বলা হয় ?
উত্তর :- বৌদ্ধদের মধ্যে যারা মূর্তিপুজো করতেন, তাঁদের বলা হত মহাযান।
২৮. কোন বৌদ্ধ সংগীতিতে হীনযান ও মহাযানরা চুড়ান্ত ভাবে আলাদা হয়ে যায় ?
উত্তর :- চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতিতে হীনযান ও মহাযানরা চূড়ান্ত ভাবে আলাদা হয়ে যায়।
২৯. বিনয়পিটকের বিষয়বস্তু কী ?
উত্তর :- বিনয়পিটকে বৌদ্ধ সংঘের ও বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের আচারআচরণের নিয়মাবলি লেখা আছে।
৩০. বৌদ্ধ ধর্মে ত্রিরত্ন কী ?
উত্তর :- বৌদ্ধ ধর্মে গৌতম বুদ্ধ প্রধান ব্যক্তি। তাঁর প্রচারিত ধর্ম বৌদ্ধ ধর্ম, আর বৌদ্ধ ধর্ম প্রচারের দায়িত্ব বৌদ্ধ সংঘের, তাইবুদ্ধ, ধম্মও সংঘ-এইতিনটি হল বৌদ্ধ ধর্মের ত্রিরত্ন।
৩১. মধ্যপন্থা কী?
উত্তর :- বুদ্ধের কঠোর তপস্যা নির্বাণ বা মুক্তিলাভের উপায় নয়, আবার চূড়ান্ত ভোগবিলাসেও মুক্তি পাওয়া যায় না, বুদ্ধ তাই মধ্যপন্থা পালনের কথা বলেছেন।
৩২. মহাবীর ও বুদ্ধ ধর্মপ্রচারের জন্য নগরগুলিতে যেতেন কেন ?
উত্তর :- নগরে নানা রকমের মানুষকে একত্রে পাওয়া যেত। তা ছাড়া ব্রাত্মণ্য ধর্মে নগরে যাওয়া বা থাকা পাপ বলে মনে করা হত। তাই ব্রাত্মণ্য ধর্মের বিরোধিতায় বুদ্ধ ও মহাবীর ধর্মপ্রচারের জন্য নগরগুলিতে যেতেন।
৩৩. জাতকের গল্পগুলির বৈশিষ্ট্য কী ছিল ?
উত্তর :- ত্রিপিটকের মধ্যে জাতক নামে কিছু গল্প আছে। এগুলি তাঁর পূর্বজন্মের কাহিনি বলে বৌদ্ধরা মনে করেন। এগুলি পালি ভাষায় বলা ও লেখা হত। কেবল মানুষ নয়, পশুপাখিরাও জাতকের চরিত্রে স্থান পেয়েছে। এগুলি থেকে সেকালের সমাজের নানা কথা জানা যায়
৩৪. মগধের উত্থানের দুটি কারণ লেখো।
উত্তর :- মগধের উত্থানের দুটি কারণ হল—
(ক) মগধের ভৌগোলিক অবস্থান একে প্রাকৃতিক সুরক্ষা ও সম্পদ দিয়েছিল ।
(খ) মগধের উদ্যমী রাজাদের কৃতিত্বে মগধ শক্তিশালী রাজ্যে পরিণত হয়েছিল।
৩৫. রাজতান্ত্রিক রাজ্য ও প্রজাতান্ত্রিক রাজ্যের মধ্যে তুমি কাকে বেশি পছন্দ করবে এবং কেন করবে ?
উত্তর :- অবশ্যই প্রজাতান্ত্রিক রাজ্যকে। কারণ— (ক) প্রজাতন্ত্রে জনগণের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
(খ) রাজার স্বৈরাচারী হয়ে ওঠার সম্ভাবনা কম থাকে।
৩৬. নব্যধর্ম কী সত্যিই নতুন ধর্ম ছিল ?
উত্তর :- অনেকের মতে বৌদ্ধ ও জৈন ধর্ম সম্পূর্ণ নতুন ধর্মমত ছিল না। কারণ বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের মূল সূত্রগুলি বেদের ওপর নির্ভর করে গড়ে উঠেছিল।
৩৭. নব্যধর্মের কোন্ আদর্শগুলি জনগণের কাছে আকর্ষণীয় ছিল ?
উত্তর :- ধর্মাচরণের সহজ, সরল পথা, ব্রাত্মণ্যদের প্রভাব না থাকা, যাগযজ্ঞ, পশুবলিপ্রথা না থাকা, জাতিভেদ প্রথা প্রভৃতি না থাকায় মানুষ নব্যধর্মের আদর্শগুলি গ্রহণ করেছিল।
৩৮. বর্ধমান পরবর্তীতে মহাবীর নামে পরিচিত হল, কেন ?
উত্তর :- বর্ধমান একটানা ১২ বছর কঠোর তপস্যা করে সর্বজ্ঞানী হন। তাই তাকে মহাবীর বলা হয়।
৩৯. চতুর্যাম-এর সঙ্গে মহাবীর কোন নীতিটি যোগ করেছিলেন ?
উত্তর :- চতুর্যামের সঙ্গে মহাবীর ব্রম্মচর্য বা জিতেন্দ্রিয়তা নীতি যোগ করেছিলেন। এইটি যোগ করায় পঞ্চমহাব্রত-এর উদ্ভব হয়।
আরও পড়ুন......
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (প্রথম অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (দ্বিতীয় অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (তৃতীয় অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (চতুর্থ অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (পঞ্চম অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (ষষ্ঠ অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (সপ্তম অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (অষ্টম অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (নবম অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
আরও পড়ুন......
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (প্রথম অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (দ্বিতীয় অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (তৃতীয় অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (চতুর্থ অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (পঞ্চম অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (ষষ্ঠ অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (সপ্তম অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (অষ্টম অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
- ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস (নবম অধ্যায়) ১ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর
File Details |
|
File Name/Book Name | ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস|চতূর্থ অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর |
File Format | PDF |
File Language | Bengali |
File Size | 93 KB |
File Location | GOOGLE DRIVE |
Download Link |