CLASS 9 Geography Compilation 2021 MODEL ACTIVITY TASK // নবম শ্রেনীর ভূগোল মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক compilation

dream
0

CLASS 9 Geography Compilation 2021 MODEL ACTIVITY TASK // নবম শ্রেনীর ভূগোল মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক compilation

CLASS 9 Geography Compilation

১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখাে :

১.১ সৌরজগতের বহিঃস্থ গ্রহগুলির যে বৈশিষ্ট্যটি থাকেনা সেটি হলাে—

ক) এরা আকারে বড়

খ) এদের নির্দিষ্ট কক্ষপথ আছে 

গ) এরা কঠিন শিলায় গঠিত

ঘ) এরা সূর্য থেকে অনেক দূরে অবস্থিত 

 

১.২ সূর্যের উত্তরায়নের শেষ সীমা হলাে—

ক) মকরক্রান্তি রেখা 

খ) কর্কটক্রান্তি রেখা 

গ) কুমেরুবৃত্ত রেখা

ঘ) সুমেরুবৃত্ত রেখা 

 

১.৩ মানবিক সম্পদের একটি উদাহরণ হলাে –

ক) সূর্যালােক

খ) প্রাকৃতিক গ্যাস 

গ) দক্ষতা

ঘ) ভূতাপ শক্তি 

 

১.৪ বিষুবরেখায় ধ্রুবতারার উন্নতি কোণ হলাে—

ক) ০°

খ) ৯০°

গ) ৬০°

ঘ) ৪৫°

 

১.৫ ভূ-আলােড়ন ভূপৃষ্ঠে অনুভূমিকভাবে কাজ করলে সৃষ্টি হয়—

ক) তূপ পর্বত 

খ) ভঙ্গিল পর্বত 

গ) গ্রস্ত উপত্যকা

ঘ) মহাদেশ

 

১.৬ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করাে —

ক) তিস্তা নদী–জোয়ারের জলে পুষ্ট 

খ) দার্জিলিং জেলা – দৈনিক উষ্ণতার প্রসর বেশি 

গ) মালভূমির ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা – জলধারণ ক্ষমতা কম

ঘ) পাইন — ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ 

 

১.৭ অক্ষরেখার অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হলাে—

ক) সর্বোচ্চ অক্ষরেখার মান ০° 

খ) প্রতিটি অক্ষরেখা মহাবৃত্ত 

গ) অক্ষরেখাগুলি পরস্পরের সমান্তরাল 

ঘ) প্রতিটি অক্ষরেখার পরিধি সমান

 

১.৮ বিদার অগ্নমের মাধ্যমে সৃষ্ট ভূমিরূপ হলাে—

ক) স্তুপ পর্বত 

খ) লাভা মালভূমি 

গ) পর্বতবেষ্টিত মালভূমি

ঘ) আগ্নেয়গিরি 

 

১.৯ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করাে—

ক) দামােদর নদী – পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চল 

খ) কালিম্পং জেলা – সমুদ্র থেকে দূরবর্তী স্থান 

গ) পডজল মৃত্তিকা – পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চল

ঘ) অ্যালপাইন উদ্ভিদ – সুন্দরবন অঞ্চল 

 

২. শূন্যস্থান পূরণ করাে : 

২.১ দ্রাঘিমারেখাগুলি নিরক্ষরেখাকে ____সম_______ কোণে ছেদ করেছে। 

 

২.২ আবহবিকারগ্রস্ত শিলা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে মূল শিলার উপর যে শিথিল আবরণ তৈরি করে তাকে _____রেগলিথ______ বলে ।

 

২.৩ দার্জিলিং জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত একটি নিত্যবহ নদী হলাে _____তিস্তা______ ।

 

৩. বাক্যটি সত্য হলে ‘ঠিক’ এবং অসত্য হলে ‘ভুল’ লেখাে :

৩.১ নিরক্ষরেখায় অভিকর্ষের মান সর্বাধিক। 

উ:- ভুল

 

৩.২ কোরিওলিস বলের প্রভাবে উত্তর গােলার্ধে আয়ন বায়ু বামদিকে বেঁকে প্রবাহিত হয়।

উ:- ভুল

 

৩.৩ অচিরাচরিত শক্তির একটি উৎস জোয়ারভাটা শক্তি। 

উ:- ঠিক

 

৪. একটি বা দুটি শব্দে উত্তর দাও :

৪.১ কোনাে স্থানের দ্রাঘিমা ২৪° পূঃ হলে ঐ স্থানটির প্রতিপাদস্থানের দ্রাঘিমা কত হবে? 

উ:- কোনাে স্থানের দ্রাঘিমা ২৪° পূঃ হলে ঐ স্থানটির প্রতিপাদস্থানের দ্রাঘিমা হবে ১৮০°-২৪° = ১৫৬°

 

৪.২ একটি পর্বতবেষ্টিত মালভূমির নাম লেখাে। 

উ:- একটি পর্বতবেষ্টিত মালভূমির নাম হল তিব্বত মাল্ভুমি ।

 

৪.৩ কোন জলবায়ু অঞ্চলে রাসায়নিক আবহবিকারের প্রাধান্য লক্ষ করা যায়?

বলে।

উ:- আর্দ্র নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলে রাসায়নিক আবহবিকারের প্রাধান্য লক্ষ করা যায় ।

 

৫. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :

৫.১ কোনাে একটি নিরপেক্ষ সামগ্রীর সম্পদ হয়ে ওঠার শর্তগুলি উল্লেখ করাে। 

উ:- কোনাে একটি নিরপেক্ষ সামগ্রীর সম্পদ হয়ে ওঠার শর্তগুলি হল – 

1. কার্যকারিতা  

2. উপযোগতা বা অভাব মোচনের ক্ষমতা 

3. গ্রহণযোগ্যতা 

4. সর্বজনীন চাহিদা 

5. পরিবেশমিত্রতা

 

৫.২ GPS – এর দুটি ব্যবহার উল্লেখ করাে। 

উ:- GPS – এর দুটি ব্যবহার হল –

1. ভূপৃষ্ঠের কোনো স্থানের সঠিক অবস্থান ও উচ্চতা নির্ণয়ে 

2. যানবাহন চলাচলের সঠিক দিশা দেখাতে ।

৫.৩ নদী ও খালের জলের অতিরিক্ত ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাবগুলি কী কী?

উ:- নদী ও খালের জলের অতিরিক্ত ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাবগুলি নিম্নরূপ – 

1. কৃষিজমিতে সেচের কাজে অতিরিক্ত নদী ও খালের জল ব্যবহারের ফলে জমি লবণাক্ত হয়ে পড়ে 

2. নদী ও খালের জল অতিরিক্ত ব্যবহারে নদী ও খালের নাব্যতা কমতে থাকে । 

3. শিল্পক্ষেত্রের বর্জ্য নিষ্কাশনে নদী ও খালের জল অতিরিক্ত ব্যবহারে জল দূষণের মাত্রা বৃদ্ধি পায় । 

4. পরিবহনের কাজে নদী ও খালের জলকে অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে জলে দূষণের মাত্রা বৃদ্ধি পায়

 

৫.৪ আবহবিকারে প্রাণীদের ভূমিকা উদাহরণসহ আলােচনা করাে। 

উ:- মৃত্তিকায় বসবাসকারী বহু প্রাণী তাদের বাসস্থান তৈরীর জন্য শিলার যান্ত্রিক আবহবিকার ঘটায় । যেমন : খরগোশ , ইঁদুর , খেকশিয়াল , প্রেইরি কুকুর , কেঁচো প্রভৃতি প্রাণী সরাসরি শিলার মধ্যে গর্ত করে শিলাকে চূর্ণ – বিচূর্ণ করে । আবার প্রাণীদের বর্জ্য পদার্থ এবং মৃতদেহ নিঃসৃত জৈব অ্যাসিড শিলার রাসায়নিক বিয়োজনে সাহায্য করে ।

 

৬. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

৬.১ আমরা পৃথিবীর আবর্তন বেগ অনুভব করিনা কেন? 

উ:- আমরা পৃথিবীর আবর্তন বেগ অনুভব করিনা কারণ আমরাও পৃথিবীর আবর্তন গতির সঙ্গে মান গতিতে ঘুরছি । তাই আমরা পৃথিবীর আবর্তন বেগ অনুভব করিনা ।

 

 

৬.২ ‘পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ সমভূমি অঞ্জলে বসবাস করেন’ – ভৌগােলিক কারণ ব্যাখ্যা করাে।

উ:- পৃথিবীর প্রায় ৯০ % লোক সমভূমি অঞ্চলে বাস করে শুধুমাত্র জীবনধারণের পক্ষে অনুকূল প্রাকৃতিক , সামাজিক ও অর্থনৈতিক পরিবেশ থাকার জন্য । যেমন : 

 

1. কৃষিকাজের সুবিধা : নদী গঠিত সমভূমি অঞ্চল উর্বর পলিমাটি দিয়ে গঠিত বলে পৃথিবীর অধিকাংশ কৃষিকাজ সমভূমি অঞ্চলে হয়ে থাকে । 

 

2. শিল্প স্থাপনের সুবিধা : শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামালের সহজলভ্যতা , উন্নত পরিবহন ব্যবস্থা , ঘন জনবসতি ও চাহিদাযুক্ত বাজার সমভূমি অঞ্চলে থাকায় এখানে ধাতব এবং কৃষিভিত্তিক উভয় প্রকার শিল্পই স্থাপিত হতে দেখা যায় । 

 

3. উন্নত পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা : সমতল ভূপ্রকৃতির কারণে সড়কপথ ও রেলপথ সহজে নির্মাণ করা যায় ফলে এক স্থান থেকে অন্য স্থানের মধ্যে সহজে পরিবহন ও যোগাযোগ রক্ষা সম্ভব হয়েছে ।

 

৬.৩ আগ্নেয় পর্বত ও ক্ষয়জাত পর্বতের মধ্যে পার্থক্য লেখাে। 

উ:- 

 

বিষয় 

আগ্নেয় পর্বত

ক্ষয়জাত পর্বত

উৎপত্তি 

অগ্ন্যুৎপাতের কারণে লাভা , সিন্ডার ও ভস্ম সঞ্চয়ের ফলে সৃষ্টি হয় ৷

প্রাকৃতিক শক্তির ক্ষয়কাজের ফলে এই পর্বত গঠিত হয় ৷

শক্তি 

অন্তর্জাত শক্তি এই পর্বত সৃষ্টির জন্য দায়ী ।

বহির্জাত শক্তি এই পর্বত সৃষ্টির জন্য দায়ী ।

আকৃতি 

আগ্নেয় পর্বত শঙ্কু আকৃতির হয় ।

প্রধানত গম্বুজের মতো হলেও যেকোনো আকৃতির হতে পারে ৷

৭. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

৭.১ চিত্রসহ নিম্নলিখিত বিষয়গুলির ভিত্তিতে পৃথিবীর গােলীয় আকৃতির প্রমাণ দাও—

(ক) দিগন্তরেখা

(খ) ধ্রুবতারা 

উ:- 

( ক ) দিগন্ত রেখা : কোনো বড়ো ফাঁকা মাঠে দাঁড়ালে দূরে মনে হয় আকাশ মাটিতে মিশে গেছে । তেমনি সমুদ্রতীরে দাঁড়ালে দূরে মনে হয় জল আকাশকে ছুঁয়ে আছে । পৃথিবী গোলাকার বলেই এটি ঘটেছে । পৃথিবী গোলাকার বলেই ভূপৃষ্ঠ থেকে যত উপরে ওঠা যায় দিগন্তরেখার বিস্তৃতি তত বাড়ে এবং আকৃতিও বৃত্তচাপের মত হয় । 

 

( খ ) ধ্রুবতারা : উত্তর গোলার্ধে ধ্রুবতারাকে আমরা নিরক্ষরেখায় 0 ° কোণে দেখি । নিরক্ষরেখা থেকে যত উত্তরে যাওয়া যায় ততই ধ্রুবতারা উঁচুতে উঠতে উঠতে উত্তর মেরুতে দেখি একেবারে মাথার উপর 90 ° কোণে । পৃথিবী সমতল হলে সকল স্থান থেকেই ধ্রুবতারাকে একই উন্নতি কোণে দেখা যেত ।

 

৭.২ ‘উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে তুষারের কার্যের ফলে শিলা আবহবিকারগ্রস্ত হয়’ – চিত্রসহ ব্যাখ্যা করাে। অক্সিডেশন বা জারণ প্রক্রিয়ায় শিলা কীভাবে বিয়ােজিত হয় উদাহরণসহ লেখাে। 

উ:- উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে তুষারের কার্যের ফলে যান্ত্রিক আবহবিকারের তুষার খন্ডীকরণ প্রক্রিয়াটি বিশেষভাবে প্রাধান্য লাভ করে থাকে । এই প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত শীতলতার সংস্পর্শে এসে উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে শিলা ফাটলের মধ্যে আবদ্ধ জল বরফে পরিণত হয় এবং আয়তনে বেড়ে ফাটলের গায়ে প্রচন্ড চাপ দিতে থাকে । দীর্ঘদিন ধরে এই প্রক্রিয়াটি চলতে থাকলে শিলার ফাটলটি আরও বেড়ে যেতে থাকে এবং অবশেষে মূল শিলাদেহ থেকে শিলাস্তর খন্ড খন্ড হয়ে ভেঙে পড়ে ।

অক্সিডেশন বা জারণ প্রক্রিয়ায় বায়ুমণ্ডলে জলীয়বাষ্পের উপস্থিতিতে শিলা মধ্যস্থ লৌহযুক্ত খনিজের সাথে অক্সিজেন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় শিলার বিয়োজন ঘটিয়ে থাকে । এই প্রক্রিয়ায় লোহা ফেরাস অক্সাইড থেকে ফেরিক অক্সাইডে পরিণত হয় ও শিলা সহজেই ভঙ্গুর হয়ে পড়ে । এই প্রক্রিয়ায় শিলার উপর হলদে – বাদামি ছোপ বা মরচে পড়তে দেখা যায় । 

 

উদাহরণ : উড়িষ্যার বোলানি ও ঝাড়খণ্ডের দক্ষিণাংশে কিরিবুরুর লৌহসমৃদ্ধ উচ্চভূমিতে অক্সিডেশন বা জারণ প্রক্রিয়া লক্ষ্য করা যায় ।

 

৭.৩ পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ু কীভাবে মৌসুমী বায়ু দ্বারা প্রভাবিত হয়?

উ:- মৌসুমী বায়ু পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুর উপর বিভিন্নভাবে প্রভাব বিস্তার করে ।

যেমন :

 1. ঋতু পরিবর্তন : মৌসুমী বায়ুর আগমন ও প্রত্যাগমনের উপর ভিত্তি করে পশ্চিমবঙ্গে গ্রীষ্মকাল , বর্ষাকাল , শরৎকাল ও শীতকাল এই চারটি প্রধান ঋতু পর্যায়ক্রমিকভাবে পরিলক্ষিত হয় ।

 

2. অনিশ্চিত , অনিয়মিত ও অসম বৃষ্টিপাত : পশ্চিমবঙ্গের মোট বৃষ্টিপাতের প্রায় ৯০ ভাগ ঘটে মৌসুমী বায়ুর আগমনে । কিন্তু মৌসুমী বায়ু খামখেয়ালি প্রকৃতির হওয়ায় এর প্রভাবে পশ্চিমবঙ্গের বৃষ্টিপাত যেমন অনিশ্চিত তেমনি অনিয়মিত । 

 

3. আর্দ্র গ্রীষ্মকাল শুষ্ক শীতকাল : গ্রীষ্মকালের শেষে দক্ষিণের সমুদ্র থেকে মৌসুমী বায়ু প্রচুর জলীয় বাষ্প নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করে এবং সমগ্র পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টিপাত হয় । তাই পশ্চিমবঙ্গে গ্রীষ্মকাল আর্দ্র প্রকৃতির । আবার শীতকালে পশ্চিমবঙ্গ থেকে মৌসুমী বায়ু দক্ষিণ দিকে ফিরতে থাকে । স্থলভাগ থেকে প্রবাহিত এই বায়ুতে জলীয়বাষ্প থাকে না বলে বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকে না তাই শীতকাল শুষ্ক প্রকৃতি হয় । 

 

4. বিপরীতমুখী বায়ুপ্রবাহ : মৌসুমী বায়ুর আগমনকালে পশ্চিমবঙ্গে বায়ুপ্রবাহ দক্ষিণ থেকে উত্তরমুখী এবং প্রত্যাগমনকালে উত্তর থেকে দক্ষিণমুখী হয় । 

 

5. উষ্ণতা : মৌসুমী বায়ুর আগমনের সঙ্গে সঙ্গে আকাশ মেঘে ঢেকে যায় , বৃষ্টিপাত ঘটে ফলে উষ্ণতা অনেকটা কমে যায় ।


You Can Also Read ...........CLASS-9 All Subject




You Can Also Read ...........CLASS-5 All Subject



You Can Also Read ...........CLASS-6 All Subject

 Class 6 Math Compilation Model Activity Task   Click Here

 Class 6 Geography Compilation Model Activity Task   Click Here 

 Class 6 Bengali Compilation Model Activity Task   Click Here

 Class 6 Sastho O sorir Shikkha Compilation Model Activity Task   Click Here

 Class 6 Poribesh O Biggan Compilation Model Activity Task   Click Here

 Class 6 English Compilation Model Activity Task   Click Here


You Can Also Read ...........CLASS-7 All Subject

 Class 7 Math Compilation Model Activity Task   Click Here

 Class 7 Geography Compilation Model Activity Task   Click Here 

 Class 7 Bengali Compilation Model Activity Task   Click Here

 Class 7 Sastho O sorir Shikkha Compilation Model Activity Task   Click Here

 Class 7 Poribesh O Biggan Compilation Model Activity Task   Click Here

 Class 7 English Compilation Model Activity Task   Click Here


You Can Also Read ...........CLASS-8 All Subject


 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top