ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|ভারত ও সমকালীন বহির্বিশ্ব

0

ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|ভারত ও সমকালীন বহির্বিশ্ব

ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস অষ্টম অধ্যায় ২ নম্বরের উত্তর

প্রিয় বন্ধুরা 

ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|ভারত ও সমকালীন বহির্বিশ্ব আজকে আলোচনা করব|তোমরা West Bengal Class 6 History পেয়ে যাবে|ষষ্ঠ শ্রেণীর ইতিহাস প্রশ্ন ও উত্তর|ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস অষ্টম অধ্যায় ২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|West Bengal Class Six|Class 6 History Question and Answer| Class 6 History 8th chapter Suggestion WBBSE|Class 6 History 8th chapter Notes WBBSE|Class 6 History 2 marks Question and Answer|ইতহাস প্রশ্নোত্তর|ইতিহাস মক টেস্ট|itihas proshno o uttor| History Mock Test|


এছাড়াও তোমরা পাবে ষষ্ঠ শ্রেণী অষ্টম অধ্যায় ভারত ও সমকালীন বহির্বিশ্ব থেকে বহুবিকল্প ভিত্তিক সংক্ষিপ্ত অতিসংক্ষিপ্ত এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর|MCQ, Very Short Question, Short Questions,  Descriptive Question and Answer এগুলি তোমরা যারা পশ্চিমবঙ্গের VI History Examination এর জন্য পরিক্ষা দিতে যাচ্ছ অথবা পশ্চিমবঙ্গ ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়াশুনা করছো তাদের ইতিহাস পরীক্ষার জন্য এই ২ নম্বরের প্রশ্নগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ন এবং তোমরা যারা ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস (অষ্টম অধ্যায় ভারত ও সমকালীন বহির্বিশ্ব) ২ নম্বরের প্রশ্ন এবং উত্তর চাইছো, তারা নীচের দেওয়া প্রশ্নউত্তর গুলি ভালো করে পড়ে নিতে পারবে।



ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|ভারত ও সমকালীন বহির্বিশ্ব

১. কোন্ কোন নদীর তীরে মেসোপটেমিয়া সভ্যতা গড়ে ওঠে ?

উত্তর :- ইউফ্রেটিস ও টাইগ্রিস নদীর মাঝখানে মেসোপটেমিয়া সভ্যতা গড়ে ওঠে।

 

২. মিশর দেশের অবস্থান নির্ণয় করো।

উত্তর :- মিশরের উত্তরে ভূমধ্যসাগর, পশ্চিমে সাহারা মরুভূমি, পূর্বদিকে আরবসাগর এবং দক্ষিণ-পূর্বে আফ্রিকা মহাদেশ অবস্থিত।

 

৩. মিশরকে ‘নীলনদের দান’ বলা হয় কেন ?

উত্তর :- প্রত্যেক বছর নীলনদের বন্যায় দু-পাশের জমি পলিমাটি দ্বারা উর্বর হয়ে ওঠে যা চাষের পক্ষে খুবই ভালো। তাই চাষ ও খাদ্যের প্রয়োজনে প্রাচীন মিশরীয়গণ এখানে বসতি গড়ে তোলে। এজন্য ঐতিহাসিক হেরোডোটাস মিশরকে ‘নীলনদের দান’ বলেছেন।

 

৪. মমি কী ?

উত্তর :- প্রাচীনকালে মিশরবাসী শবদেহগুলি ওষুধ মাখিয়ে ও কাপড় জড়িয়ে কবর দিত। এই সংরক্ষিত শবদেহগুলিকেই বলা হয় মমি।

 

৫. পিরামিড কোথায় দেখতে পাওয়া যায় ? এগুলি কেন গড়ে তোলা হয় ?

উত্তর :- পিরামিড মিশর (বর্তমান ইজিপ্ট) দেশে দেখতে পাওয়া যায়।

 

● পিরামিডগুলিতে ফ্যারায়ো ও তাদের নিকটাত্মীয়দের মমি করে রাখা হত। তাদের বিশ্বাস ছিল মৃত্যুর পরও মানুষের আর-একটা জীবন আছে। মিশরবাসী তাই মৃতদেহ পিরামিড করে রাখে।

 

৬. কে, কবে মিশরীয় চিত্রলিপি পাঠোদ্ধার করেন ?

উত্তর :- ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি পণ্ডিত শাঁ পোলিয়ে মিশরীয় লিপি পাঠোদ্ধার করেন।

 

৭. নগর-রাষ্ট্র বা পলিস কী ?

উত্তর :- পাহাড়ে ঘেরা গ্রিসে অনেকগুলি ছোটো ছোটো রাষ্ট্র গড়ে উঠেছিল। সেগুলিকে বলা হত নগর-রাষ্ট্র বা পলিস।

 

৮. মিশরীয়দের মানুষের মৃত্যু সম্পর্কে কী ধারণা ছিল ?

উত্তর :- মিশরীয়রা বিশ্বাস করত, মৃত্যুর পর আত্মা দেহের মধ্যেই থাকে। তাদের বিশ্বাস ছিল মানুষের মৃত্যুর পর তার সব শেষ হয়ে যায় না। এরপরও তার আর একটি জীবন আছে।

 ৯. কারা এবং কী উদ্দেশ্যে পিরামিড বানিয়েছিলেন ?

উত্তর :- মিশরের শাসক ফ্যারায়োরা তাদের মৃতদেহ রাখার জন্য পিরামিড বানাতেন।

 

১০. হায়ারোগ্লিফিক লিপি কাকে বলে ?

উত্তর :- বর্ণ ও ছবি মিলিয়ে মিশরে একরকম লেখার ব্যবহার হত। একেই বলা হয়। হায়ারোগ্লিফিক লিপি।

 

১১. কোন্ কোন্ নদীর তীরে প্রাচীন চিন সভ্যতা গড়ে ওঠে ?

উত্তর :- হোয়াংহো ও ইয়াংসিকিয়াং নদীর অববাহিকায় গড়ে ওঠে প্রাটীন চিন সভ্যতা।

 

১২. গ্রিসের দুজন ঐতিহাসিকের নাম লেখো।

উত্তর :- হেরোডোটাস ও থুকিডাইডিস বা থুকিদিদিস।

 

১৩. স্যাট্রাপ বা ক্ষত্রপ কাদের বলা হত ?

উত্তর :- পারসিক হখামনীষীয় শাসকরা প্রদেশ শাসন করার জন্য স্যাট্রাপদের নিয়োগ করতেন, এদেরকেই বলা হত স্যাট্রাপ বা ক্ষত্রপ।

 

১৪. ব্যাকট্রীয়-গ্রিক বা ইন্দো-গ্রিক কাদের বলা হত ?

উত্তর :- গ্রিক রাজাদের অনেকেই উপমহাদেশের পশ্চিম অংশে বাহ্রীক দেশ বা ব্যাকট্রিয়ায় বসবাস করতেন। এই গ্রিক রাজাদের বলা হয় ইন্দো-গ্রিক বা ব্যাকট্রীয়-গ্রিক।

 

১৫. পহ্লব কাদের বলা হত ?

উত্তর :- খ্রিস্টপূর্ব প্রথম শতকের গোড়ায় ইরান থেকে পার্থীয়রা এই উপমহাদেশে চলে আসে। পার্থীয়রাই উপমহাদেশে পহ্লব নামে পরিচিত ছিল।

 

১৬. মৌর্যদরবারে আসাদুজন গ্রিক দূতের নামকী ?

উত্তর :- মেগাস্থিনিস, ডায়ামাকাস।

 

১৭. দেশে দূত অশোক বৌদ্ধধর্ম প্রচারের জন্য কোন্ কোন্ পাঠিয়েছিলেন ?

উত্তর :- সিরিয়া, মিশর, ম্যাসিডন, সিংহল প্রভৃতি দেশে অশোক দূত পাঠিয়েছিলেন।

 

১৮. ভারত আক্রমণকারী দুজন হুন নেতার নাম কী ?

উত্তর :- তোরমান এবং মিহিরকুল।

 

১৯. ইরিথ্রিয়ান সাগর কাকে বলা হত ?

উত্তর :- ভারতমহাসাগর, লোহিত সাগর ও পারস্য উপসাগরকে গ্রিক ও রোমান ভূগোলে ইরিথ্রিয়ান সাগর বলা হত।

 

২০. প্রাচীন ভারতবর্ষের দুটি বন্দরের নাম লেখো।

উত্তর :- প্রাচীন ভারতবর্ষের দুটি বন্দরের নাম হল ভৃগুচ্ছ, তাম্রলিপ্ত।

 

২১. সুয়ান জাং কার আমলে ভারতে আসেন ? তিনি কার কাছে শিক্ষাগ্রহণ করেন ?

উত্তর :- সুয়ান জাং হর্ষবর্ধনের আমলে ভারতে আসেন। নালন্দা মহাবিহারের পণ্ডিত শীলভদ্রের কাছে তিনি শিক্ষাগ্রহণ করেন।

 

২২. খরোষ্ঠী লিপির দুটি বৈশিষ্ট্য কী?

উত্তর :- আরামীয় লিপি থেকে এই লিপির সৃষ্টি। এই লিপি ডান দিক থেকে বাঁ-দিকে লেখা হত।

 

২৩. রেশমপথ নাম হয় কেন?

উত্তর :- যেসব পথ দিয়ে বাণিজ্যপণ্য নিয়ে যাওয়া হত তার মধ্যে প্রধান ছিল চিনের রেশম। তাই এই পথকে বলা হয় রেশমপথ।

 

২৪. মেগাস্থিনিস কার দূত হিসেবে কার আমলে ভারতে এসেছিলেন ?

উত্তর :- গ্রিক শাসক সেলুকাসের দূত হিসেবে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের আমলে মেগাস্থিনিস ভারতে এসেছিলেন।

 

২৫. বুদ্ধষশ কে? তিনি কবে চিনে যান ?

উত্তর :- বুশ ছিলেন কাশ্মীরি বৌদ্ধ পণ্ডিত। তিনি ৫৪৬ খ্রিস্টাব্দে চিনে যান।

 

২৬. ফাসিয়ান কবে ভারতে আসেন ? তাঁর লেখা গ্রন্থের নাম কী ?

উত্তর :- ৩৯৯ খ্রিস্টাব্দে ফাসিয়ান ভারতে আসেন। তাঁর লেখা গ্রন্থের নাম ফো-কুয়ো-কি।

 

২৭. কে, কেন চিনের প্রাচীর তৈরি করেন ?

উত্তর :- চৌ রাজাদের রাজত্বকালে চিনের সামনে একটি বড়ো বিপদ ছিল হুন জাতির আক্রমণ। তাই দেশের নিরাপত্তার জন্য চৌরাজ শি-হুয়াং-তি চিনের সীমানা বরাবর সুদীর্ঘ ১৫০০ হাজার মাইল একটি পাথরের প্রাচীর নির্মাণ করেন।

 

২৮. কনফুসিয়াস কে ছিলেন? তিনি কী প্রচার করেন ?

উত্তর :- কনফুসিয়াস ছিলেন চিনের বিখ্যাত দার্শনিক। তি



নি প্রচার করেন- (অ) সৎ জীবনযাপন করো; (আ) ধর্মকর্ম করার জন্য সংসার ত্যাগ করার দরকার নেই; (ই) গুরুজন ও পিতা-মাতাকে ভক্তি করা ইত্যাদি।

 

২৯. বিখ্যাত দুজন পারসিক সম্রাটের নাম লেখো।

উত্তর :- কুরুষ ও প্রথম দরায়বৌষ বা দরায়ুষ।


আরও পড়ুন......



File Details

 

File Name/Book Name

ষষ্ঠ শ্রেণী ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়|২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর

File Format

PDF

File Language

Bengali

File Size

51 KB

File Location

GOOGLE DRIVE

Download Link

Click Here to Download PDF File


Join Telegram... Members





একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top