Advertisement

CLASS 10 Geography Compilation 2021 MODEL ACTIVITY TASK // দশম শ্রেনীর ভূগোল মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক compilation

CLASS 10 Geography Compilation 2021 MODEL ACTIVITY TASK // দশম শ্রেনীর ভূগোল মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক compilation

CLASS 10 Geography Compilation 2021 MODEL ACTIVITY TASK 

১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখাে :

১.১ অবরােহণ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হলাে –

ক) প্লাবনভূমি

খ) এস্কার

গ) গিরিখাত

ঘ) স্বাভাবিক বাঁধ 


১.২ হিমবাহ ও পর্বতগাত্রের মধ্যে সৃষ্ট সঙ্কীর্ণ ফাঁক হলাে –

ক) ফিয়র্ড 

খ) বার্গম্বুন্ড

গ) করি

ঘ) এরিটি 

 

১.৩ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করাে —

ক) লাদাখ – অঙ্গরাজ্য 

খ) পুদুচেরী – কেন্দ্রশাসিত অঞ্জল 

গ) আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ – অঙ্গরাজ্য

ঘ) হরিয়ানা – কেন্দ্রশাসিত অঞ্জল 


১.৪ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করাে —

ক) শৃঙ্খলিত শৈলশিরা – নদীর সঞ্জয়কাজ 

খ) এরিটি – হিমবাহের সঞয়কাজ 

গ) অপসারণ গর্ত – বায়ুর সঞয়কাজ

ঘ) বালিয়াড়ি – বায়ুর সঞ্জয়কাজ 


১.৫ ক্রান্তীয় চিরহরিৎ অরণ্যের উদ্ভিদের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য হলাে –

ক) নির্দিষ্ট ঋতুতে এদের পাতা ঝরে যায় 

খ) পাতায় মােমের প্রলেপ থাকে 

গ) উদ্ভিদের ডালপালা একসাথে যুক্ত হয়ে চাঁদোয়া সৃষ্টি করে 

ঘ) এদের শ্বাসমূল থাকে


১.৬ অতিবিরল জনঘনত্বযুক্ত একটি রাজ্য হলাে –

ক) পশ্চিমবঙ্গ

খ) গােয়া

গ) উত্তরপ্রদেশ

ঘ) সিকিম 


১.৭ আরােহণ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হলাে—

ক) গিরিখাত 

খ) রসে মতানে 

গ) বালিয়াড়ি

ঘ) গৌর 


১.৮ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করাে—

ক) উত্তর-পশ্চিম ভারতের প্রাচীন ভঙ্গিল পর্বত – নীলগিরি 

খ) দক্ষিণ ভারতের পূর্ববাহিনী নদী— নর্মদা 

গ) আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের চিরহরিৎ বৃক্ষ – মেহগনি 

ঘ) উত্তর-পূর্ব ভারত – কৃষ্ণু মৃত্তিকা


১.৯ ভারতের রূঢ় বলা হয়—

ক) জামসেদপুরকে 

খ) দুর্গাপুরকে 

গ) ভিলাইকে

ঘ) বােকারােকে 


২. শূন্যস্থান পূরণ করাে : 

২.১ বায়ুর_____অপসারণ ______প্রক্রিয়ায় বালি ও পলিকণা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে অপসারিত হয়। 


২.২ ____কাশ্মীর______উপত্যকা পীরপাঞ্জাল ও উচ্চ হিমালয় পর্বতশ্রেণি দ্বারা বেষ্টিত।


২.৩______উত্তর-পূর্ব_______মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে ভারতে শীতকাল প্রায় শুষ্ক প্রকৃতির হয়। 

৩. বাক্যটি সত্য হলে ‘ঠিক’ এবং অসত্য হলে ‘ভুল’ লেখাে :

৩.১ নদীখাতে অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট গর্তগুলি হলাে মন্থকূপ। 

উ:- ঠিক l


৩.২ ভারতের উপকূল অঞ্চলে দিনেরবেলা স্থলবায়ু প্রবাহিত হয়।

উ:- ভুল l


৩.৩ শুষ্ক ও উম্ন আবহাওয়া চা চাষের পক্ষে আদর্শ।

উ:- ভুল l


৪. স্তম্ভ মেলাও :

উ:- 

স্তম্ভ

স্তম্ভ

. বিশুদ্ধ কাঁচামাল 

(ii) তুলো

. মালাবার উপকূল 

(iii) কয়াল

. হিমবাহ 

(i) ক্রেভাস


৫. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :

৫.১ পলল ব্যজনী কেন পর্বতের পাদদেশে সৃষ্টি হয়?

উ:- উচ্চ পার্বত্য অঞ্চল পার হয়ে নদী যখন পর্বতের পাদদেশীয় অঞ্চলে নেমে আসে তখন ভূমির ঢাল হঠাৎ কমে যাওয়ায় নদীর বহন ক্ষমতা ও স্রোতের বেগ দুই কমে যায় । ফলে উচ্চ পার্বত্য অঞ্চল থেকে বহন করে আনা পলি , বালি , কাঁকর , নুড়ি ইত্যাদি সঞ্চিত হয়ে পর্বতের পাদদেশে পলল ব্যজনী সৃষ্টি করে । যেমন : হিমালয়ের পাদদেশে এইরূপ পলল ব্যজনী দেখা যায় । 


৫.২ ‘ভারতের পশ্চিমবাহিনী নদীর মােহনায় বদ্বীপ গড়ে ওঠেনি’ – ভৌগােলিক কারণ ব্যাখ্যা করাে। 

উ:- ভারতের পশ্চিমবাহিনী নদী অর্থাৎ আরব সাগরে পতিত নর্মদা , তাপ্তি প্রভৃতি নদীর মোহনায় ব – দ্বীপ দেখা যায় না । কারণ : 

1. স্বল্পদৈর্ঘ্য নদীপথ : নদীগুলির দৈর্ঘ্য কম হওয়ায় নদীতে পলির পরিমাণ কম থাকে । 

2. অল্প সংখ্যক উপনদী : পশ্চিমবাহিনী নদী গুলিতে উপনদীর সংখ্যা কম এবং সেগুলি ছোট ছোট । ফলে, নদী গুলিতে জল ও পলির পরিমাণ কম হয় । 

3. খরস্রোতা ও গভীর মহীসোপান : গ্রস্ত উপত্যকার মধ্য দিয়ে খাড়া ঢালে নদীগুলি প্রবাহিত হওয়ায় গতিবেগ খুব বেশি হয় । এছাড়া আরব সাগরের মহীসোপানের ঢাল অত্যন্ত বেশি হওয়ায় বিশেষত কাম্বে উপসাগরে নর্মদা ও তাপ্তি নদীর মোহনা অত্যন্ত গভীর হওয়ায় ক্ষয়জাত পদার্থ সমুদ্রের তলে তলিয়ে যায় । ফলে ব – দ্বীপ গঠিত হতে পারে না ।


৫.৩ ‘অক্ষাংশভেদে হিমরেখার উচ্চতা ভিন্ন হয়’ – ভৌগােলিক কারণ ব্যাখ্যা করাে।

উ:- অক্ষাংশ ভেদে ভূপৃষ্ঠে সূর্য রশ্মির পতন কোণের তারতম্য হয় এবং সেই সাথে ভূপৃষ্ঠের উষ্ণতার তারতম্য লক্ষ্য করা যায় । পৃথিবীর নিম্ন অক্ষাংশের স্থান গুলিতে যেমন : নিরক্ষীয় অঞ্চলে সূর্য রশ্মি ভূপৃষ্ঠে লম্বভাবে পড়ে তাই ভূপৃষ্ঠের উষ্ণতা বেশি । যেমন: নিরক্ষীয় অঞ্চলে ৫৫০০ মিটার উচ্চতায় হিমরেখা অবস্থান করে । অক্ষাংশ বৃদ্ধির সাথে সাথে সূর্য রশ্মি তীর্যকভাবে ভূপৃষ্ঠে পড়তে থাকে ফলে তাপের পরিমাণ কম হতে থাকে । ফলস্বরূপ, উচ্চ অক্ষাংশের স্থানগুলিতে যেমন: মেরু অঞ্চলে হিমরেখা সমুদ্রপৃষ্ঠের কাছাকাছি উচ্চতায় অবস্থান করে ।


৫.৪ ভারতে জলবিভাজিকা উন্নয়নের দুটি উদ্দেশ্য লেখাে। 

উ:- ভারতে জলবিভাজিকা উন্নয়নের দুটি উদ্দেশ্য হলো – 

1. শুষ্ক ঋতুতে জলের সরবরাহ 

2. ভৌমজলের সঞ্চয় বৃদ্ধি 


৬. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

৬.১ ধাপ চাষ, ফালি চাষ ও সমােন্নতি রেখা বরাবর চাষের মাধ্যমে কীভাবে মৃত্তিকা ক্ষয় প্রতিরােধ করা সম্ভব? 

উ:- 

1. ধাপ চাষ : পাহাড় বা পর্বতের ঢালে ধাপ কেটে চাষ করলে বৃষ্টির জলের গতি হ্রাস পেয়ে মৃত্তিকা ক্ষয় নিয়ন্ত্রিত হয় । 

2. ফালি চাষ : পার্বত্য ঢালের আড়াআড়িভাবে ফালি তৈরি করে চাষ করলে মাটি সংরক্ষণ করা যায় ।

3. সমোন্নতি রেখা চাষ : পার্বত্য অঞ্চলে সমোন্নতি রেখা বরাবর বাঁধ দিয়ে চাষ করলে প্রবাহিত জলধারা বাধাপ্রাপ্ত হয়ে মৃত্তিকা ক্ষয় হ্রাস পায় ।


৬.২ নিম্নলিখিত বিষয়গুলির ভিত্তিতে নদী উপত্যকা ও হিমবাহ উপত্যকার পার্থক্য নিরূপণ করাে —

ক) সৃষ্টির প্রক্রিয়া 

খ) উপত্যকার আকৃতি

গ) অবস্থান

উ:-  

বিষয়

নদী উপত্যকা

হিমবাহ উপত্যকা

সৃষ্টির প্রক্রিয়া

নদীর ক্ষয়কাজের ফলে সৃষ্টি হয়

হিমবাহের ক্ষয়কাজের ফলে সৃষ্টি হয়

উপত্যকার আকৃতি

ইংরাজী অক্ষর V অথবা এর মতো হয়

ইংরাজী অক্ষর U এর মতো হয়

অবস্থান

তুষারে ঢাকা অঞ্চল ছাড়া পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র নদী উপত্যকা বিস্তার লাভ করে

সুউচ্চ পার্বত্য অঞ্চল মেরু অঞ্চলের মধ্যেই কেবলমাত্র হিমবাহ উপত্যকা বিস্তৃত

 

৬.৩ হিমালয় পর্বতমালা কীভাবে ভারতীয় জলবায়ুকে নিয়ন্ত্রণ করে? 

উ:- 

১. অক্ষাংশগত দিক দিয়ে ভারতের উত্তর অংশ উপক্রান্তীয় অঞ্চলে অবস্থিত হওয়া সত্বেও হিমালয়ের অধিক উচ্চতার কারণে ভারতের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের জলবায়ু শীতল নাতিশীতোষ্ণ প্রকৃতির । 

২. ভারতের উত্তর – পূর্বের হিমালয় পর্বত অবস্থিত হওয়ায় শীতকালে রাশিয়ার সাইবেরিয়া থেকে আগত হিম শীতল বাতাস ভারতে প্রবেশ করতে পারে না । ফলে শীতকালে অধিক শীতলতার হাত থেকে ভারতবাসী রক্ষা পায় । 

৩. হিমালয়ের দক্ষিণ ঢালে দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বাধা পেয়ে শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত ঘটায় । এই কারণে উত্তর – পূর্ব ভারতের মেঘালয় রাজ্যের চেরাপুঞ্জির মৌসিনরাম পৃথিবীর সবচেয়ে আর্দ্র ও বৃষ্টিবহুল অঞ্চল ।


৭. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

৭.১ হিমবাহের সঞ্জয় কার্যের ফলে গঠিত বিভিন্ন প্রকার গ্রাবরেখার সচিত্র বর্ণনা দাও।

উ:- উচ্চ পার্বত্য অঞ্চল থেকে বিচ্ছিন্ন ও ক্ষয়প্রাপ্ত নানা আয়তনের তীক্ষ্ণ শিলাখণ্ড হিমবাহের সঙ্গে বাহিত হয়ে স্তূপাকারে উপত্যকার বিভিন্ন অংশে সঞ্চিত হয় । এই শিলাস্তূপকে গ্রাবরেখা বলে । অবস্থানের প্রকৃতি অনুযায়ী গ্রাবরেখা বিভিন্ন ধরনের হয় । যথা : 

1. পার্শ্ব গ্রাবরেখা : হিমবাহের উভয় পার্শ্বে সঞ্চিত গ্রাবরেখা ।

2. মধ্য গ্রাবরেখা : পাশাপাশি দুটি হিমবাহের মধ্যবর্তী স্থানে সঞ্চিত গ্রাবরেখা ।

3. প্রান্ত গ্রাবরেখা : হিমবাহের সামনে বা শেষ প্রান্তে সঞ্চিত গ্রাবরেখা


৭.২ ভারতের কোন অঞ্চলে অধিকাংশ কফি উৎপাদন করা হয়? এই বাগিচা ফসল চাষের অনুকুল প্রাকৃতিক পরিবেশের বর্ণনা দাও। 

উত্তর :ভারতের অধিকাংশ কফি দক্ষিণ ভারতের তিনটি রাজ্যে উৎপাদন করা হয় । যথা : 

1. কর্ণাটক : ভারতের মধ্যে কফি উৎপাদনে প্রথম স্থান অধিকার করে । ভারতের মোট উৎপাদনের 72 % কফি উৎপাদিত হয় । এই রাজ্যের চিকমাগালুর , হাসান , কোদাগু , কুর্গ , মাইসোর , শিমোগা প্রভৃতি জেলায় কফি উৎপাদিত হয় । 

2. কেরল : ভারতের মধ্যে কফি উৎপাদনে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে । ভারতের মোট উৎপাদনের 20 % কফি উৎপাদিত হয় । ওয়ানড় , পালাক্কাড় , ইদুক্কি প্রভৃতি জেলায় কফি উৎপাদিত হয় । 

3. তামিলনাড়ু : ভারতের মধ্যে কফি উৎপাদনে তৃতীয় স্থান অধিকার করে । ভারতের মোট উৎপাদনের 6 % কফি উৎপাদিত হয় । নীলগিরি , সালেম , কোয়েম্বাটোর , মাদুরাই , তিরুনেলভেলি প্রভৃতি জেলায় কফি উৎপাদিত হয় ।

কফি চাষের অনুকূল প্রাকৃতিক পরিবেশ : 

1. উষ্ণতা : 20°C – 30°C উষ্ণতা কফি চাষের জন্য আদর্শ । 

2. বৃষ্টিপাত : 150-250 সেমি বৃষ্টিপাত কফি চাষের জন্য প্রয়োজন । 

3. আর্দ্রতা : আর্দ্রতা কফি গাছের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ।

4. মৃত্তিকা : লৌহ – পটাশযুক্ত উর্বর লাল দোয়াশ  মাটি ও মৃদু অম্লধর্মী হিউমাস মাটি কফি চাষের পক্ষে উপযোগী । 

5. জমির প্রকৃতি : জলনিকাশি ব্যবস্থাযুক্ত পাহাড়ী ঢালু জমি । 

6. ছায়াপ্রদানকারী বৃক্ষ : প্রত্যক্ষ সূর্যকিরণ কফি চাষের পক্ষে ক্ষতিকারক । তাই কফি বাগিচাগুলোতে ছায়াদানকারী বৃক্ষ যেমন : কলা গাছ লাগানো হয় । 


৭.৩ ভারতীয় জনজীবনে নগরায়ণের নেতিবাচক প্রভাবগুলি উল্লেখ করাে।

উ:- ভারতের সমগ্র জনসংখ্যার মাত্র ২৭.৭৮ % শহর ও শহরতলীর অঞ্চলে বসবাস করলেও আমাদের দেশে নগরায়নের নেতিবাচক প্রভাব গুলি স্পষ্ট । যেমন : 

( ১ ) বাসস্থানের সমস্যা : জীবন ও জীবিকার কারণে শহরমুখী মানুষের সংখ্যা নিত্য দিন বেড়েই চলেছে যার ফলস্বরূপ শহর অঞ্চলের জনঘনত্ব অত্যধিক হারে বাড়ছে ও বাসস্থানের তীব্র সমস্যা দেখা দিচ্ছে । 

( ২ ) বস্তি এলাকা : ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধি , জমি ও গৃহ নির্মাণের জিনিসপত্রের অধিক মূল্য , অধিক ঘর ভাড়া ইত্যাদি কারণে জীবন ও জীবিকার তাগিদে শহরে আশা প্রচুর মানুষ স্বল্প পরিসর স্থানে ছোট ছোট ঘরে ঠাসাঠাসি করে থাকতে বাধ্য হয় । এর ফলে শহর অঞ্চল গুলিতে বস্তি এলাকার পরিমাণ বাড়তে থাকছে । 

( ৩ ) যানজট : প্রতি দিনের কর্মব্যস্ততা শহরের মানুষকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ছুটে বেড়াতে হয় ফলস্বরূপ নিত্যদিন শহরের যানজটের পরিমাণ বাড়ছে ।

( ৪ ) জলনিকাশির সমস্যা : বর্তমানে দুর্ভাগ্যজনকভাবে ভারতের প্রধান শহরগুলি ( দিল্লি , মুম্বাই , কলকাতা ও চেন্নাই ) বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উপযুক্ত ব্যবস্থার অভাবে নিকটবর্তী নদী বা সমুদ্রে বর্জ্য নিক্ষেপ করে । ফলে সংশ্লিষ্ট জলাধারগুলি দূষিত হয়ে পড়ায় জলবাহিত রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায় । 

( ৫ ) অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও দূষণ : ভারতের শহর অঞ্চলগুলিতে বাড়তে থাকা বস্তি এলাকা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের জন্ম দিচ্ছে । এর পাশাপাশি ক্রমবর্ধমান যানজটের সমস্যা শহরের দূষণের মাত্রাকেও বাড়িয়ে দিচ্ছে ।



You Can Also Read ...........CLASS-10 All Subject




একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ