ছাপাখানা স্থাপন ও প্রকাশনার ক্ষেত্রে শ্রীরামপুর মিশনের অবদান লেখ।||দশম শ্রেনী পঞ্চম অধ্যায়||বিকল্প চিন্তা ও উদ্যোগ: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা
আজকে তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করবো ছাপাখানা স্থাপন ও প্রকাশনার ক্ষেত্রে শ্রীরামপুর মিশনের অবদান লেখ।||দশম শ্রেনী পঞ্চম অধ্যায়||বিকল্প চিন্তা ও উদ্যোগ: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা||১ ও ২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর পেয়ে যাবে|এছাড়াও তোমরা মাধ্যমিক পঞ্চম অধ্যায় ১ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|মাধ্যমিক পঞ্চম অধ্যায় ২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|Ten History Examination- মাধ্যমিক পঞ্চম অধ্যায় ৪ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|Madhyamik History Question and Answer|10th History Examination– মাধ্যমিক পঞ্চম অধ্যায় ৮ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|itihas class ten question|ইতিহাস মক টেস্ট পেয়ে যাবে|দশম শ্রেণির ইতিহাস প্রশ্ন উত্তর|এটি তোমাদের ফাইনাল পরিক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন হবে।
তো বন্ধুরা বহুবিকল্পভিত্তিক সংক্ষিপ্ত অতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর|বিকল্প চিন্তা ও উদ্যোগ: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা পঞ্চম অধ্যায় থেকে ছাপাখানা স্থাপন ও প্রকাশনার ক্ষেত্রে শ্রীরামপুর মিশনের অবদান লেখ। প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবে|MCQ Very Short Short Descriptive Question and Answer|তোমাদের এই পোস্টের মাধ্যমে|সম্পর্কে আলোচনা করা আছে। আমাদের আশা এই প্রশ্নটি তোমাদের পরিক্ষায় খুবই কাজে আসবে।
ছাপাখানা স্থাপন ও প্রকাশনার ক্ষেত্রে শ্রীরামপুর মিশনের অবদান লেখ।||দশম শ্রেনী পঞ্চম অধ্যায়||বিকল্প চিন্তা ও উদ্যোগ: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা
ছাপাখানা স্থাপন ও প্রকাশনার ক্ষেত্রে শ্রীরামপুর মিশনের অবদান লেখ।
ভূমিকা:-বাংলাদেশে শ্রীরামপুর মিশনারিদের বহু কৃতিত্বের নিদর্শন আছে। এসব কৃতিত্বের অন্যতম হল ছাপাখানা প্রতিষ্ঠা ও প্রকাশনা। বিভিন্ন পত্রপত্রিকা প্রকাশনার মাধ্যমে শ্রীরামপুর মিশন শিক্ষাবিস্তার ও সমাজ চেতনা সৃষ্টিতে বিশেষ অবদান রেখেছিল।
ছাপাখানা প্রতিষ্ঠা:-জোসুয়া মার্শম্যান, উইলিয়ম ওয়ার্ড ও উইলিয়ম কেরি শ্রীরামপুরে ব্যাপটিস্ট মিশন প্রতিষ্ঠা করেন ১৮০০ খ্রিস্টাব্দের ১০ জানুয়ারি। এদের মধ্যে উইলিয়ম কেরি একটি কাঠের পুরাতন ছাপাখানা কিনে ওই একই বছরে প্রতিষ্ঠা করেন শ্রীরামপুর মিশন। পরে লোহার ছাপাখানা প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮২০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে মিশনের ছাপাখানার সংখ্যা দাঁড়ায় ১৮টি।
মুদ্রণ:-শ্রীরামপুর মিশন ছাপাখানায় প্রথমে ইংরেজি ভাষায় কাঠের হরফের ব্লক তৈরি করে ছাপা হত। পরে ধাতুর ইংরেজি ও বাংলা হরফ তৈরি করা হয়। এ সময়ে হরফ তৈরিতে পঞ্চানন কর্মকার বিখ্যাত ছিলেন। কেরি তাঁকে মিশনে নিয়োগ করেন। মিশনের ছাপাখানার কম্পজিটার ছিলেন গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য।
প্রকাশনা:-শ্রীরামপুর মিশন বহু গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা প্রকাশ করে। তারা প্রথমে বাইবেল প্রকাশ করে। ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত বাইবেল ছাড়াও ২৬টি আঞ্চলিক ভাষায় বাইবেল ছাপা হয়। ৩৬ টি বাংলা হরফে ও ১ টি সংস্কৃত হরফে লেখা গ্রন্থ এবং এগুলির ১২ টি সংস্করণ প্রকাশিত হয়। এসময় গড়ে ওঠা স্কুলকলেজের বিভিন্ন বিষয়ের পাঠ্যবই ছাপা ও প্রকাশের কাজও এখানে করা হত। দিগদর্শন (এপ্রিল ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দ) সমাচার দর্পণ (মে ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দ) ফ্রেন্ড অফ ইন্ডিয়া পত্রিকা প্রকাশিত হয়। এইভাবে বিদেশি উদ্যোগে বাংলা ও ইংরেজি হরফে বই পত্রপত্রিকা ছাপা ও প্রকাশিত হতে থাকে। এক্ষেত্রে শ্রীরামপুর মিশনারিরা বিশেষ অবদান রাখেন।
File Details |
|
File Name/Book Name | মানুষ প্রকৃতি ও শিক্ষার সমন্বয় বিষয়ে রবীনাথের চিন্তার সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর। |
File Format | PDF |
File Language | Bengali |
File Size | 47 KB |
File Location | GOOGLE DRIVE |
Download Link |