বিজ্ঞান চর্চায় কলকাতা বিজ্ঞান কলেজের ভূমিকা আলোচনা কর।||বিকল্প চিন্তা ও উদ্যোগ: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা||দশম শ্রেনী পঞ্চম অধ্যায়
আজকে তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করবো বিজ্ঞান চর্চায় কলকাতা বিজ্ঞান কলেজের ভূমিকা আলোচনা কর।||বিকল্প চিন্তা ও উদ্যোগ: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা||দশম শ্রেনী পঞ্চম অধ্যায়||১ ও ২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর পেয়ে যাবে|এছাড়াও তোমরা মাধ্যমিক পঞ্চম অধ্যায় ১ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|মাধ্যমিক পঞ্চম অধ্যায় ২ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|Ten History Examination- মাধ্যমিক পঞ্চম অধ্যায় ৪ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|Madhyamik History Question and Answer|10th History Examination– মাধ্যমিক পঞ্চম অধ্যায় ৮ নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর|itihas class ten question|ইতিহাস মক টেস্ট পেয়ে যাবে|দশম শ্রেণির ইতিহাস প্রশ্ন উত্তর|এটি তোমাদের ফাইনাল পরিক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন হবে।
তো বন্ধুরা বহুবিকল্পভিত্তিক সংক্ষিপ্ত অতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর|বিকল্প চিন্তা ও উদ্যোগ: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা পঞ্চম অধ্যায় থেকে কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর।প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবে|MCQ Very Short Short Descriptive Question and Answer|তোমাদের এই পোস্টের মাধ্যমে|সম্পর্কে আলোচনা করা আছে। আমাদের আশা এই প্রশ্নটি তোমাদের পরিক্ষায় খুবই কাজে আসবে।
বিজ্ঞান চর্চায় কলকাতা বিজ্ঞান কলেজের ভূমিকা আলোচনা কর।||বিকল্প চিন্তা ও উদ্যোগ: বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা||দশম শ্রেনী পঞ্চম অধ্যায়
বিজ্ঞান চর্চায় কলকাতা বিজ্ঞান কলেজের ভূমিকা আলোচনা কর।
অথবা
কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর।
ভূমিকা:-কলকাতার অন্যতম প্রাচীন বিজ্ঞান বিষয়ক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হল কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দে ইউনিভারসিটি কলেজ অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি প্রতিষ্ঠা করে। এটি কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ নামে পরিচিত হয়।
প্রতিষ্ঠা ও প্রতিষ্ঠাতা:-কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯১৪ খ্রিস্টাব্দের ২৭ মার্চ। কলকাতা বিজ্ঞান কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়।
কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ প্রতিষ্ঠায় অন্যান্যদের অবদান:- কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ প্রতিষ্ঠায় যাদের নাম স্মরণীয় তারা হলেন ব্যারিস্টার স্যার তারকনাথ পালিত ও ব্যারিস্টার স্যার রাসবিহারী ঘোষ। তারা সাড়ে ৩৭ লক্ষ টাকা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জমি দান করেন। মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র পদার্থবিদ্যা বিভাগের প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি দেন। তা ছাড়া রানি বাগেশ্বরী ও গুরুপ্রসাদ সিং এই কলেজের জন্য অর্থসাহায্য করেন।
পঠনপাঠন:-এই কলেজে পদার্থবিদ্যা রসায়ন গণিত উদ্ভিদবিদ্যা ও প্রাণীবিদ্যা প্রভৃতি বিষয় পড়ানো হত। এখানে ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে রসায়ন বিভাগ চালু হয়। ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে বিশুদ্ধ পদার্থবিদ্যা বিভাগ ও ফলিত গণিত বিভাগ শুরু হয়। ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দে উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগ ও ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে প্রাণীবিদ্যা বিভাগ শুরু হয়। এই কলেজের পঠনপাঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বিভিন্ন বিখ্যাত বিজ্ঞানী। যেমন- রসায়ন বিভাগে আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় পদার্থবিদ্যা বিভাগে চন্দ্রশেখর ভেঙ্কটরমন ফলিত গণিত বিভাগে মেঘনাদ সাহা ও সত্যেন্দ্রনাথ বসু প্রমুখ বিজ্ঞানীরা। এই কলেজে মেধাবী ছাত্রদের বৃত্তিপ্রদানের ব্যবস্থা করা হয়।
উপসংহার:-ভারতে বিজ্ঞান শিক্ষার ইতিহাসে কলকাতা বিজ্ঞান কলেজের অবদান স্মরণীয় হয়ে আছে। পরবর্তীকালে ভারতে যে বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশ ঘটেছে কলকাতা বিজ্ঞান কলেজ ছিল তারই পথপ্রদর্শক।
File Details |
|
File Name/Book Name | মানুষ প্রকৃতি ও শিক্ষার সমন্বয় বিষয়ে রবীনাথের চিন্তার সংক্ষিপ্ত আলোচনা কর। |
File Format | PDF |
File Language | Bengali |
File Size | 46 KB |
File Location | GOOGLE DRIVE |
Download Link |