প্রশ্নঃ ভারত ছাড়ো আন্দোলনে নারীদের ভূমিকা সংক্ষেপে আলোচনা কর।
1942 খ্রিস্টাব্দের 9 আগস্ট ভারত ছাড়ো আন্দোলন শুরু হলে ভারতের হাজার হাজার নারী এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে থাকে। 9 আগস্ট ভোর রাতেই কংগ্রেস কার্যনির্বাহক কমিটির সকল সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। একমাত্র নারীদের মধ্যে সরোজিনী নাইডু কে গ্রেফতার করা হয়েছিল। ভারত ছাড়ো আন্দোলনে নারীদের যোগদান আইন অমান্য আন্দোলনের মতো পরিকল্পিত ও কর্মসূচিভিত্তিক না হলেও নারিরা বিভিন্নভাবে এই আন্দলোনে যোগদানকরেছিল।
অহিংস আন্দোলন সংগঠিত করে এই আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন সুচেতা কৃপালনী আবার অরুনা আসফ আলি এ আন্দোলনের বৈপ্লবিক কাজকর্মকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছিলেন।এসময় উষা মেহতা গোপনে জাতীয় কংগ্রেসের বেতার কেন্দ্র পরিচালনা করতেন।এসময় মহিলা স্বেচ্ছাসেবী দ্বারা গঠিত ভগিনী সেনার সদস্যরা খুবই বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা প্রদর্শন করেছিলেন। যেমন আসামের 14 বছরের কিশোরী কনকলতা বড়ুয়া পাঞ্জাবের গৃহবধূ ভোগেশ্বরী ফুকননী প্রমুখ বিরঙ্গনা মহিলার নাম ভারতের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে।
বাংলায় ভারতছাড়ো আন্দোলনের সময়ে মেদিনীপুরের মহিলারা বিশেষ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছিল। গান্ধী বুড়ি নামে খ্যাত মাতঙ্গিনী হাজরা 1942 খ্রিস্টাব্দের 29 সেপ্টেম্বর তমলুক থানা দখল করার নেতৃত্ব দিতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে জখম হন ও পরে মৃত্যুবরণ করেন।বীরভূমের শান্তিনিকেতন অঞ্চলে এই আন্দোলনকে সংগঠিত করতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন সুনিতা সেন, নন্দীতা কৃপালনী, এলা দত্ত, লাবণ্যপ্রভা দত্ত, মায়া ঘোষ প্রমুখ।
যাইহোক, নারীদের অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে গান্ধীজী মন্তব্য করেছেন যে “ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস যখন লিখা হবে নারিদের বিরত্বের কথা সর্বাধিক স্থান গ্রহনকরবে”।
Women In Quite India Movement |
1942 খ্রিস্টাব্দের 9 আগস্ট ভারত ছাড়ো আন্দোলন শুরু হলে ভারতের হাজার হাজার নারী এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে থাকে। 9 আগস্ট ভোর রাতেই কংগ্রেস কার্যনির্বাহক কমিটির সকল সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। একমাত্র নারীদের মধ্যে সরোজিনী নাইডু কে গ্রেফতার করা হয়েছিল। ভারত ছাড়ো আন্দোলনে নারীদের যোগদান আইন অমান্য আন্দোলনের মতো পরিকল্পিত ও কর্মসূচিভিত্তিক না হলেও নারিরা বিভিন্নভাবে এই আন্দলোনে যোগদানকরেছিল।
অহিংস আন্দোলন সংগঠিত করে এই আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন সুচেতা কৃপালনী আবার অরুনা আসফ আলি এ আন্দোলনের বৈপ্লবিক কাজকর্মকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছিলেন।এসময় উষা মেহতা গোপনে জাতীয় কংগ্রেসের বেতার কেন্দ্র পরিচালনা করতেন।এসময় মহিলা স্বেচ্ছাসেবী দ্বারা গঠিত ভগিনী সেনার সদস্যরা খুবই বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা প্রদর্শন করেছিলেন। যেমন আসামের 14 বছরের কিশোরী কনকলতা বড়ুয়া পাঞ্জাবের গৃহবধূ ভোগেশ্বরী ফুকননী প্রমুখ বিরঙ্গনা মহিলার নাম ভারতের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছে।
বাংলায় ভারতছাড়ো আন্দোলনের সময়ে মেদিনীপুরের মহিলারা বিশেষ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছিল। গান্ধী বুড়ি নামে খ্যাত মাতঙ্গিনী হাজরা 1942 খ্রিস্টাব্দের 29 সেপ্টেম্বর তমলুক থানা দখল করার নেতৃত্ব দিতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে জখম হন ও পরে মৃত্যুবরণ করেন।বীরভূমের শান্তিনিকেতন অঞ্চলে এই আন্দোলনকে সংগঠিত করতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিলেন সুনিতা সেন, নন্দীতা কৃপালনী, এলা দত্ত, লাবণ্যপ্রভা দত্ত, মায়া ঘোষ প্রমুখ।
যাইহোক, নারীদের অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে গান্ধীজী মন্তব্য করেছেন যে “ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস যখন লিখা হবে নারিদের বিরত্বের কথা সর্বাধিক স্থান গ্রহনকরবে”।
****যদি আপনাদের পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে অন্যদের পড়ার সু্যোগ করেদিন।****ধন্যবাদ***** |
Thanks for all
উত্তরমুছুনভোগেশ্বরী ফুকোননীর মৃত্যু সম্পকে জানান
উত্তরমুছুনIt's very helpful
উত্তরমুছুনHelpful .....
উত্তরমুছুনBut.....
So short...........
পজেট
উত্তরমুছুন