একাদশ শ্রেণী ১ নম্বরের প্রশ্ন এবং উত্তর

1
একাদশ শ্রেণী ১ নম্বরের প্রশ্ন এবং উত্তর

একাদশ শ্রেণী ১ নম্বরের প্রশ্ন এবং উত্তর


1.    ‘এপিগ্রাফি’ কী?- লিপি উৎকীর্ণ (খোদাই করা) করার বিদ্যাকে ‘এপিগ্রাফি’ বা ‘লেখমালা’ বলা হয়।
2.    ‘কাসু’ কাদের মুদ্রা?- চোলদের স্বর্ণমুদ্রা।
3.    ‘জরাথুস্ট্রীয়’ ধর্ম কে প্রচার করেন?- জরাথুস্ট্র
4.    ‘পোতিন’ কি?- সাতবাহনদের সিসার মুদ্রা।
5.    ‘প্যালিওগ্রাফি’ কী?- লিপির বিষয়বস্তু পাঠের বিদ্যাকে ‘প্যালিওগ্রাফি’ বলা হয়।
6.   “HISTORY” শব্দটি কে প্রথম ব্যবহার করেন?- গ্রিক ঐতিহাসিক হেরোডোটাস
7.   HISTORY শব্দটি কোন শব্দভাণ্ডার থেকে এসেছে?- গ্রিক শব্দভাণ্ডার থেকে
8.    ইতিহাসের উপাদানরূপে ‘পুরাণ ও ধর্মগ্রন্থগুলির গুরুত্ব লেখো।
9.    ইতিহাসের উপাদানরূপে মুদ্রার গুরুত্ব লেখোঃ-
10. ইতিহাসের জনক কাকে বলে?- হেরোডোটাসকে
11.  ইহুদিদের প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম কী?- ‘হিব্রু বাইবেল’ বা ‘Old Testament'।
12. এই ধর্মের প্রধান গ্রন্থের নাম কী ?- ‘জেন্দ আবেস্তা।
13.  ঐতিহাসিক উপাদানরূপে লিপির গুরুত্ব লেখোঃ-
14.  কিউনিফর্ম কী?- প্রাচীন সুমেরীয় লিপি।
15. গ্রিক শব্দ ‘HISTORY'-এর অর্থ কী?- অনুসন্ধান, গবেষণা, আবিষ্কার বা সংবাদ।
16. জিগুরাত কী?- সুমেরের প্রতিটি নগরে নগরদেবতার একটি মন্দির থাকত।এই মন্দিরকে জিগুরাত বলা হয় এগুলি একই সঙ্গে ধনভাণ্ডার, শস্যের গোলা ও দুর্গ ছিল।
17.  নিউমিসমেটিকস্ (Numismatics) কাকে বলে?- মুদ্রার পঠনপাঠন বিদ্যাকে
18. পৃথিবীতে প্রথম কখন হোমোস্যাপিয়েন্স বা আধুনিক মানুষের উদ্ভব হয়?- 36 লক্ষ বছর আগে
19.  প্রাচীন ভারতীয় মুদ্রা কোন্ কোন্ রাজবংশের একমাত্র উপাদান?- ব্যাকট্রীয়, গ্রিক, শক ও পার্থিয়ানদের
                  i.    পুরাণ ও ধর্মগ্রন্থগুলি থেকে বিভিন্ন রাজবংশের নাম, রাজ্যের অবস্থান, রাজবংশগুলির বংশ তালিকা, রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় ঘটনাগুলি জানতে পারা যায়।
20.  প্রথম কারা লিপির আবিষ্কার করেন?- মেসোপটেমিয়া অর্থাৎ সুমেরের অধিবাসীরা
21.  বৌদ্ধদের প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম কী?- ‘ত্রিপিটক’
22.  ভারতের প্রাচীনতম লিপি কোনটি?- সিন্ধু লিপি।
23. মিশরে ক-টি পিরামিড আছে?- চল্লিশটি
                  i.    মুদ্রা থেকে আমরা সন, তারিখ, রাজার নাম, বংশ পরিচয়, ধর্মবিশ্বাস, রাজ্য সীমা, ব্যক্তিগত গুণাবলি, বাণিজ্যিক আদানপ্রদানের কথা জানতে পারি।
24.  মমি কী?- মিশরের রাজাদের মৃতদেহ নানারকম ভেষজ পদার্থ মাখিয়ে সংরক্ষিত করে রাখা হত।এই সংরক্ষিত মৃতদেহগুলিকে ‘মমি’ বলা হয়।
                  i.    লিপি থেকে আমরা সরাসরি অপরিবর্তিত অবস্থায় প্রাচীন যুগের তথ্য জানতে পারি
                ii.    লিপি থেকে রাজাদের নাম, বংশ পরিচয়, রাজ্য সীমা, ধর্মবিশ্বাস, রাজ্যশাসনের কথা জানতে পারি।
25.  সুমেরীয় লিপির পাঠোদ্ধার করেন কে?- হেনরি ক্রেশউইগ রলিসন।
26.  হামুরাবির ‘আইন সংহিতা' কী?- ব্যাবিলনের সম্রাট হামুরাবির প্রচলিত আইনগুলি
27. পৃথিবীর প্রাচীনতম মহাকাব্যের নাম কী?- ‘গিলগামেসের কাহিনি’।এটি সুমেরীয়দের রচনা।
28.  ভারতের প্রাচীন দুটি মহাকাব্যের নাম লেখো।- ব্যাসদেবের ‘মহাভারত’, ও বাল্মীকির রামায়ণ।
29.  গ্রিসের প্রাচীন মহাকাব্য দুটির নাম লেখো।- অন্ধকবি হোমারের লেখা ‘ইলিয়াড’ ও ‘ওডিসি'।
30.  ‘মেঘদূত’, ‘রঘুবংশ’, ‘মালবিকাগ্নিমিত্র’, ‘অভিজ্ঞান শকুন্তলম' এই বিখ্যাত গ্রন্থগুলির লেখক কে ছিলেন?- মহাকবি কালিদাস।
31.  ভারতের প্রাচীন ঐতিহাসিক গ্রন্থ কোনটি এটি থেকে কোন্ রাজ্যের ইতিহাস জানা যায়?- কলহনের ‘রাজতরঙ্গিণী”।এই গ্রন্থটি থেকে কাশ্মীরের ইতিহাস জানা যায়।
32.  হর্ষচরিত’, ‘রামচরিত’, ‘বিক্রমাঙ্কদেবচরিত’, ‘গৌড়বাহ’ কে কে রচনা করেন?- বাণভট্ট—‘হর্ষচরিত’, সন্ধ্যাকর নন্দী—‘রামচরিত’, বিহলন—“বিক্রমাঙ্কদেবচরিত’, বাকপতি—‘গৌড়বহ’ রচনা করেন
33.  কোন্ কোন্ গ্রিক লেখক আলেকজান্ডারের সঙ্গে ভারতে আসেন?- গ্রিক লেখক নিয়ারকাস, ওনো সিক্রিটাস ও অ্যারিস্টোবুলাস
34.  মেগাস্থিনিস কে ছিলেন তাঁর রচিত গ্রন্থের নাম কী?- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজদরবারে আগত গ্রিক দূত। তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ ‘ইন্ডিকা।
35.  প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের উল্লেখযোগ্য বিদেশি গ্রন্থগুলির নাম লেখো।- মেগাস্থিনিসের ‘ইন্ডিকা, টলেমির ‘ভূগোল’, প্লিনির ‘প্রাকৃতিক ইতিহাস’, অজ্ঞাত নামা গ্রিক নাবিকের ‘পেরিপ্লাস অফ দি ইরিথ্রিয়ান সি’, ফা-হিয়েনের ‘ফোকুয়ো-কি’, হিউয়েন সাঙ-এর ‘সি-ইউ-কি’ প্রভৃতি
36.  বৈদেশিক রচনাগুলির ত্রুটি কী?- বিদেশিরা ভারতীয় ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে অজ্ঞ ছিলেন। এঁরা জনশ্রুতির ওপর নির্ভর করে ইতিহাস রচনা করেন।ফলে অনেক ত্রুটি থেকে গেছে।
37.  পুরাণ বা জীবনচরিতগুলির তুটি কী?- পুরাণগুলিতে কিংবদন্তি, উপাখ্যান বেশি আছে। জীবনচরিতগুলি শাসকের প্রশংসায় পরিপূর্ণ।
38.  ইতিহাস রচনার প্রাচীন দৃষ্টিভঙ্গি কোনটি?এর দুজন প্রবক্তার নাম লেখো।- ইতিহাস রচনার প্রাচীন দৃষ্টিভঙ্গি হল ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি।এর দুজন প্রবক্তা হলেন হেগেল, র‍্যাঙ্কে।
39.  সাম্রাজ্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি কাকে বলে?এর দুজন প্রবক্তার নাম লেখো।- সাম্রাজ্যবাদী স্বার্থে ইতিহাসের ঘটনাকে ব্যাখ্যা করার দৃষ্টিভঙ্গিকে সাম্রাজ্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি বলা হয়। এর দুজন প্রবক্তা জেমস মিল ও জন স্টুয়ার্ট মিল।
40.  ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গির মূল কথা কী?- ঈশ্বর সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করেন, ইতিহাস হল ঈশ্বরের কার্যাবলির বিবরণ।
41.  জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি কাকে বলে?- নিজ দেশ ও জাতির স্বার্থে নিজ দেশ ও জাতির গৌরব গাথা প্রচার করার দৃষ্টিভঙ্গিকে জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি বলে।
42.  ভারতে জাতীয়তাবাদী ইতিহাস চর্চার সূচনা কে করেন?- তারাচাঁদ।
43.  ভারতের দুজন জাতীয়তাবাদী ঐতিহাসিকের নাম লেখ।- ড. রমেশচন্দ্র মজুমদার ও যদুনাথ সরকার।
44. ভারতে মার্কসবাদী দৃষ্টিভঙ্গিতে কে ইতিহাস চর্চার সূচনা করেন?- রজনী পাম দত্ত তার India Today গ্রন্থে।।
45. ভারতে মার্কসবাদী ইতিহাস চর্চার দুজন ঐতিহাসিক নাম লেখো।- সুমিত সরকার, ইরফান হাবিব।
46. সাবলটার্ন গোষ্ঠীর ইতিহাস চর্চা কারা সূচনা করেন?- ব্যারিংটন মুর, এরিখ হবসবম, জর্জ লাদুরি প্রমুখ।
47. ভারতে সাবলটার্ন (নিম্নবর্গ) দৃষ্টিভঙ্গির দুজন ঐতিহাসিকের নাম লেখো।- রঞ্জিত গুহ ও পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
48. ঐতিহাসিকের কাজ কী কী?- তথ্য সংগ্রহ করা, তথ্য বিশ্লেষণ করা, তথ্য উপস্থাপন করা।
49. কোন্ বেদে ইতিহাস’ শব্দটির উল্লেখ আছে?- অথর্ব বেদে
50. ‘পঞম বেদ’ কাকে বলে?- ইতিহাস পুরাণকে ( ছান্দোগ্য উপনিষদে )
51. শতপথ ব্রাত্মণে’ কেন প্রাত্যহিক ইতিহাস পাঠের কথা বলা হয়েছে?- দেবকুলের সন্তোষ বিধান করার জন্য
52. ‘অর্থশাস্ত্রে’ রাজাকে কেন প্রতিদিন ইতিহাস পাঠের কথা বলা হয়েছে?- রাজার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক চেতনা জাগ্রত করার জন্য
53. ভারতে ‘ইন্দো-পারসিক’ ইতিহাস চর্চার সূচনা কখন হয়?- ত্রয়োদশ শতকে সুলতানি যুগের সূচনায়
54. ইন্দো-পারসিক’ ভাষা চর্চার প্রধান বৈশিষ্ট্য কী?- সঠিক কালানুক্রম ও সঠিক সন-তারিখসহ উপস্থাপনা, সমাজের উচ্চস্তরের মানুষদের প্রাধান্য ও ইসলামি চন্তাধারাতে আচ্ছন্ন।
55. কয়েকজন ইন্দো-পারসিক ঐতিহাসিকের নাম লেখো।- জয়াউদ্দিন বরনি, ইসামি, আমির খসরু, আসিফ
56. তারিখ-ই-ফিরোজশাহী’ কে রচনা করেন?- জিয়াউদ্দিন বরনি
57. ইতিহাসের সঙ্গে কাল বা সময়ের সম্পর্ক কী?- সময় বা কাল হল ইতিহাসের প্রধান ভিত্তি।কাল বা সময় ছাড়া ইতিহাস অসম্পূর্ণ ও অর্থহীন।
58. রৈখিক কালচেতনা কী?- খ্রিস্টান ও পাশ্চাত্যের অধিকাংশ ঐতিহাসিক মনে করেন কালের অগ্রগতি ঘটে রৈখিক ধারায় তিরের মতো। একে রৈখিক কালচেতনা বলে।
59. চক্রাকার কালচেতনা কী?- অনেকে মনে করেন কাল বা সময়ের গতি চক্রাকারে (cyclical) আবর্তিত হয়। অর্থাৎ বিভিন্ন যুগ চক্রাকারে ফিরে আসে।
60. ভারতীয়রা যুগকে ক-টি ভাগে ভাগ করেছেন এবং কী কী?- চারটি ভাগে ভাগ করেছেন। যথা—সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর ও কলি।
61. ইবন খালদুন যুগকে ক-টি ভাগে ভাগ করেছেন এবং কী কী?- তিনটি ভাগে ভাগ করেছেন। যথা—i. যুদ্ধ ও বিজয়, ii. বসতি ও নগরায়ণ, iii. অবক্ষয় ও ধ্বংস।
62. আর্নল্ড টয়েনবি ইতিহাসকে ক-টি যুগে ভাগ করেছেন এবং কী কী?- তিনটি যুগে ভাগ করেছেন। যথা—i. জন্ম, ii. বৃদ্ধি, iii. ধ্বংস।
63. কোন কোন ঐতিহাসিক চক্রাকার কালচেতনায় বিশ্বাসী?- ইবন খালদুন, আর্নল্ড টয়েনবি, রোমিলা থাপার প্রভৃতি
64. খ্রিস্টাব্দ, শকাব্দ, গুপ্তাব্দ, হিজরি সন কী ধরনের কালচেতনা?- রৈখিক কালচেতনা।
65.  ইউরোপের ইতিহাসের যুগ বিভাজন ক-টি ও কী কী?- তিনটি। যথা – i. প্রাচীন যুগ, ii. মধ্য যুগ, ii. আধুনিক যুগ।
66. জেমস মিল ভারতের ইতিহাসকে ক-টি যুগে ভাগ করেছেন এবং কী কী?- তিনটি যুগে ভাগ করেছেন।যথা –হিন্দু যুগ, মুসলিম যুগ ও ব্রিটিশ যুগ।। i. হিন্দু যুগ (সুদূর অতীত থেকে 1206 খ্রিস্টাব্দ)। ii. মুসলিম যুগ (1206 খ্রিস্টাব্দ–1707 খ্রিস্টাব্দ)। iii. ব্রিটিশ যুগ (1707 খ্রিস্টাব্দের পরবর্তী সময়)।
67. ভারতের সাম্প্রতিক যুগ বিভাজনটি কীরূপ?- i. প্রাচীন যুগ (সুদূর অতীত থেকে—1206 খ্রিস্টাব্দ)। ii. মধ্য যুগ (1206 খ্রিস্টাব্দ–1707 খ্রিস্টাব্দ)। iii. আধুনিক যুগ (1707 খ্রিস্টাব্দের পরবর্তী সময়)।
68.  প্রবহমান কাল কাকে বলে?- সময় বা কাল নদীর স্রোতের মতো বয়ে যায়।এই বয়ে যাওয়া কালকে প্রবহমান কাল বলা হয়।
69.  পুরাণের পাঁচটি লক্ষণ কী কী?- i. সর্গ, ii. প্রতি সর্গ, iii. বংশ, iv. মন্বন্তর, v. বংশানুচরিত।
70.  দুটি ভারতীয় অব্দ বা সন-এর নাম লেখো।- গুপ্তাব্দ ও শকাব্দ।
71.  পুরাণের দুটি গুরুত্ব লেখো।- পুরাণ থেকে বিভিন্ন রাজবংশের নাম ও বংশতালিকা জানতে পারা যায়। এবং  পুরাণ থেকে প্রাচীন ভারতের বিভিন্ন নগর ও রাজ্যগুলির নাম এবং ভৌগোলিক অবস্থানের কথা জানতে পারা যায়।
72.  ইউরোপের আধুনিক যুগের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো।– i.পোপ ও গির্জার প্রাধান্য হ্রাস ও যুক্তিবাদের প্রসার। ii.সামন্তপ্রথার বিলোপ।
73. ইউরোপে কখন সন-তারিখসহ ইতিহাস রচনা শুরু হয়?- 1597 খ্রিস্টাব্দে
74. ইউরোপে কখন আধুনিক যুগের সূচনা হয়?- 1453 খ্রিস্টাব্দে পূর্ব রোম সাম্রাজ্যের পতনের পর থেকে
75. কোন্ সময়কে ভারতের ইতিহাসে আদি-মধ্যযুগ বলা হয়?- 650 খ্রিস্টাব্দ থেকে 1206 খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এই সময়কালকে
76.  ইউরোপে কোন সময়কে প্রাচীন যুগ বলা হয়?- 476 খ্রিস্টাব্দের পূর্ববর্তী সময়কালকে
77. ইউরোপে মধ্যযুগ কোন সময়কে বলা হয়?- 476 খ্রিস্টাব্দে রোমের পতন থেকে 1453 খ্রিস্টাব্দে কনস্ট্যান্টিনোপলের পতন পর্যন্ত সময়কালকে
78. ভারতে মোট ক-টি পুরাণ আছে?-18টি




পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাল লেগে থাকলে অবশ্যই অন্যদের শেয়ার কর







একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
To Top