প্রাচীন বাংলার রাঢ়-সুহ্ম এবং গৌড় অঞ্চলের ভৌগলিক সীমা উল্লেখ কর।
প্রাচীন বাংলার রাঢ়-সুহ্ম এবং গৌড় অঞ্চলের ভৌগলিকসীমা |
বন্ধুরা আজকে প্রাচীন বাংলার রাঢ়-সুহ্ম এবং গৌড় অঞ্চলের ভৌগলিকসীমা উল্লেখ কর। সে সম্পর্কে তোমাদের সঙ্গে আলোচনা করব, The geographical location of Ancient Rargh,Sumha and Gour Region? এই পোস্টের মাধ্যমে তোমরা সপ্তম শ্রেনী প্রথম অধ্যায় (ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসের কয়েকটি ধারা) থেকে প্রাচীন বাংলার রাঢ়-সুহ্ম এবং গৌড় অঞ্চলের ভৌগলিক সীমা সম্পর্কে আলোচনা পেয়ে যাবে।
প্রাচীন বাংলার রাঢ়-সুহ্ম এবং গৌড় অঞ্চলের ভৌগলিক সীমা উল্লেখ কর।
রাঢ়-সুহ্মঃ- প্রাচীন বাংলার রাঢ় অঞ্চল দুটি ভাগে বিভক্ত ছিল, যথা-উত্তর রাঢ় ও দক্ষিণ রাঢ়। জৈনদের প্রাচীন ঐতিহ্য অনুসারে উত্তর রাঢ়কে বজ্জভূমি বা বজ্রভূমি এবং দক্ষিণ রাঢ়কে সুবভভূমি। বা সুহ্মভূমি বলা হত।
উত্তর রাঢ়ঃ- আজকের মুরশিদাবাদ জেলার পশ্চিমভাগ, বীরভূম জেলা সাঁওতাল পরগনার একাংশ এবং বর্ধমান জেলার কাটোয়া মহকুমার উত্তর ভাগ নিয়ে উত্তর রাঢ় গঠিত ছিল।
দক্ষিণ রাঢ়ঃ- আজকের হাওড়া, হুগলি ও বর্ধমান জেলার বাকি অংশ (কাটোয়া মহকুমার উত্তর ভাগ ছাড়া) এবং অজয় ও দামোদর। নদের মাঝের এলাকা নিয়ে দক্ষিণ রাঢ় গঠিত। ছিল। এককথায় বলা যায় দক্ষিণ রাঢ় ছিল বঙ্গোপসাগরের নিকটবর্তী অঞ্চল।
গৌড়ঃ- প্রাচীন ও মধ্যযুগে গৌড় বলতে একটি জনগোষ্ঠীকে বোঝানো হত খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতকে বরাহমিহির-এর রচনা থেকে জানা যায় যে, আজকের মুরশিদাবাদ, বীরভূম ও বর্ধমান জেলার পশ্চিমভাগ গোড়ের অন্তর্গত ছিল।
File Details |
|
File Name/Book Name | প্রাচীন বাংলার রাঢ়-সুহ্ম এবং গৌড় অঞ্চলের ভৌগলিক সীমা উল্লেখ কর |
File Format | PDF |
File Language | Bengali |
File Size | 53 KB |
File Location | GOOGLE DRIVE |
Download Link |