Class 9 Life Science Part -7 Model Activity Task [October]

Class 9 Life Science Part -7  Model Activity Task [October]


Class 9 Life Science Part -7  Model Activity Task [October]



 

১. প্রতিটি প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে তার ক্রমিক সংখ্যাসহ বাক্যটি সম্পূর্ণ করে লেখো :

১.১ নীচের যে জোড়টি সঠিক তা স্থির করো –

(ক) রুই মাছ – অতিরিক্ত শ্বাস-অঙ্গ

(খ) মশা – দেহতল

(গ) টিকটিকি – ফুসফুস

(ঘ) অ্যামিবা – ট্রাকিয়া

 

১.২ মানুষের লালাগ্রন্থির সংখ্যা নির্বাচন করো –

(ক) ১টি

(খ) ২টি

(গ) ৪টি

(ঘ) ৬টি

 

১.৩ পরিপাক সংক্রান্ত যে বক্তব্যটি সঠিক নয় সেটি শনাক্ত করো –

(ক) পেপসিন প্রোটিনকে পেপটোনে পরিণত করে

(খ) সুক্রেজ সুক্রোজকে গ্লুকোজ ও গ্যালাকটোজে পরিণত করে

(গ) টায়ালিন সেদ্ধ শ্বেতসারকে মলটোজে পরিণত করে

(ঘ) ট্রিপসিন পেপটোনকে পেপটাইডে পরিণত করে

 

২. একটি শব্দে বা একটি বাক্যে উত্তর দাও:

২.১ ভাজক কলার একটি কাজ উল্লেখ করো।

উ:-  (i) এই কলার কোষ গুলি ক্রমাগত মাইটোসিস পদ্ধতিতে বিভাজিত হয়ে কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি করে ও উদ্ভিদ অঙ্গের বৃদ্ধি ঘটায়।

(ii) ভাজক কলার কোষ থেকে স্থায়ী কলার উৎপত্তি ঘটে।

 

২.২ বিসদৃশ শব্দটি বেছে লেখো : অ্যামাইলেজ, লাইপেজ, ল্যাকটেজ, মলটেজ

উ:-  লাইপেজ

 

২.৩ নীচে সম্পর্কযুক্ত একটি শব্দ জোড় দেওয়া আছে। প্রথম জোড়টির সম্পর্ক বুঝে দ্বিতীয় জোড়টির শূন্যস্থানে উপযুক্ত শব্দ বসাও:

নাইট্রোজেনযুক্ত রেচন পদার্থ : কুইনাইন : নাইট্রোজেনবিহীন রেচন পদার্থ : _______গদ____________

 

২.৪ নীচের চারটি বিষয়ের মধ্যে তিনটি একটি বিষয়ের অন্তর্গত। সেই বিষয়টি খুঁজে বার করো এবং লেখো:

সংগ্রাহী নালিকা,নেফ্রন, বৃক্কীয় নালিকা, ম্যালপিজিয়ান করপাসল

উ:-  নেফ্রন

 

3. দুই-তিন বাক্যে উত্তর দাও :

৩.১ ‘‘ধূমপান শ্বাসতন্ত্রের পক্ষে ক্ষতিকারক”— বক্তব্যটির যথার্থতা মূল্যায়ন করো।

উ:-  ধূমপান শ্বাসতন্ত্রের পক্ষে ক্ষতিকর কারণ ধূমপানের ফলে-

i. ফুসফুসের স্থিতিস্থাপকতা হ্রাস পায় ।

ii. ফুসফুসের আবরণী বা প্লুরার প্রদাহ দেখা যায় ।

iii. বায়ু পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়।

iv. শ্বাসতন্ত্র সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রতিবর্ত ক্রিয়ার জটিলতা দেখা যায়।

ধূমপানের সময় যে ধোঁয়া নির্গত হয় তাতে নানারকম বিষাক্ত গ্যাস থাকে। এর ফলে দূষিত পদার্থ যুক্ত ধোঁয়া দেহে প্রবেশ করলে নানা রকম রোগের সৃষ্টি হয়। যেমন – ফুসফুসে ক্যান্সার ব্রংকাইটিস ইত্যাদি।

 

৩.২ “সন্ধান প্রক্রিয়ার অর্থনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম”— উপযুক্ত উদাহরণের সাহায্যে বক্তব্যটির সত্যতা প্রমাণ করো।

উ:-  অর্থনৈতিক দিক থেকে সন্ধান প্রক্রিয়ার ব্যবহারিক গুরুত্ব অপরিসীম।
উদাহরণ:-
দুধ থেকে দই তৈরি:- সন্ধান প্রক্রিয়ায় দুগ্ধ শর্করা বা ল্যাকটোজ ল্যাকটোব্যাসিলাস ব্যাকটেরিয়ামের সাহায্যে সংশ্লিষ্ট হয়ে ল্যাকটিক অ্যাসিড এ পরিণত হয়। এর ফলে দুধ দই এ রূপান্তরিত হয়।
এছাড়াও অ্যালকোহল, ভিনিগার, বেকারি শিল্পে পাউরুটি, কেক, বিস্কুটঅন্যান্য খাদ্য বস্তু উৎপাদনে সন্ধান পক্ষের প্রক্রিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম।

 

৩.৩ “উপচিতি বিপাক অপচিতি বিপাকের ঠিক বিপরীত”– ব্যাখ্যা করো।

উ:-  (i) উপচিতি একটি গঠনমূলক বিক্রিয়া, অপচিতি একটি ধ্বংসকারী বিক্রিয়া।

 

(ii) উপচিতি বিপাকে জীবদেহের শুষ্ক ওজন বাড়ে, অপচিতি বিপাকে জীবদেহের শুষ্ক ওজন কমে।

 

(iii) উপচিতি বিপাকে সাধারণত সরল উপাদান থেকে জটিল উপাদানের সংশ্লেষ ঘটে। অন্যদিকে অপচিতি বিপাকে বিভিন্ন উপাদান সরল উপাদানে রূপান্তরিত হয়।

 

(iv) উপচিতি বিপাকে শক্তি আবদ্ধ হয় কিংবা শক্তির প্রয়োজন হয়। অপরদিকে অপচিতি বিপাকে সাধারণত শক্তির মুক্তি ঘটে। উপরোক্ত বিষয় গুলির উপর ভিত্তি করে বলা যেতে পারে যে “উপচিতি বিপাক অপচিতি বিপাকের ঠিক বিপরীত” ।

 

৩.৪ জীবদেহে রেচনের গুরুত্ব উল্লেখ করো।

উ:-  জীবদেহে রেচনের গুরুত্ব গুলি হলো –

(i) জীবদেহের সুস্থতা বজায় রাখে।
(ii) জলসাম্য রক্ষা করে।
(iii) প্রোটোপ্লাসমীয় বস্তুর সমতা বজায় রাখে।
(iv) অভিস্রবণ প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে।
(v) উদ্ভিদ ও প্রাণীর পারস্পরিক সুবিধায় অংশগ্রহণ করে।

 

৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর লেখো :

৪.১ সালোকসংশ্লেষের আলোক-নিরপেক্ষ দশায় কার্বন-ডাই-অক্সাইড -এর স্থিতিকরণ কীভাবে ঘটে তা ব্যাখ্যা করো। রক্তের শ্রেণিবিভাগের তিনটি তাৎপর্য উল্লেখ করো।

উ:-  আলোক নিরপেক্ষ দশায় কার্বন ডাই অক্সাইডের বিজারণ বা স্থিতিকরণ (NADPH2) ঘটে গ্লুকোজ উৎপন্ন হয়। সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় অন্ধকার দশায় পরিবেশ থেকে গৃহীত কার্বন-ডাই-অক্সাইড উদ্ভিদ কোষ এ অবস্থিত রাইবুলোজ বিস ফসফেট এর সঙ্গে বিক্রিয়া করে ফসফো গ্লিসারিক অ্যাসিড উৎপন্ন করে, যা পরবর্তী কয়েকটি ধাপ এর মাধ্যমে শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরি করে। এইভাবে সবুজ উদ্ভিদ কোষে কার্বন ডাই অক্সাইড এর কার্বন এর কোষস্থ যৌগে অঙ্গীভূত হওয়াকে অঙ্গার আত্তীকরণ বলা হয়।

রক্তের শ্রেণীবিভাগ এর তিনটি গুরুত্ব নিম্নরূপ-

 

(i) রক্তের শ্রেণীবিভাগ এর উপর ভিত্তি করে কার রক্ত কাকে দান করা যাবে তা নির্ভর করে। ‘AB’ রক্তগ্রুপধারী কোন ব্যক্তি যেকোন কারও থেকে (‘AB’ হলেই ভাল) রক্তগ্রহণ করতে পারে। তাদের বিশ্বগ্রহীতা বলা হয়। ‘O’গ্রুপধারী ব্যক্তি যেকোন রক্তগ্রুপধারী ব্যক্তিকেই (‘A’ বা ‘B’ বা ‘AB’) রক্ত দিতে পারবে। তাদেরকে বলা হয় বিশ্বদাতা।

 

(ii) কোন শিশুর পিতৃত্ব নির্ণয়ে জটিলতা সৃষ্টি হলে রক্তের শ্রেণী পরীক্ষা করে তার সমাধান করা যায়।

 

(iii) রক্ত দান কালে ABO অসংগতি ঘটলে, রক্ত ম্যাচিং ঠিকমত না হলে লোহিত রক্ত কণিকায় হিমোলাইসিস ঘটবে এবং হিমোগ্লোবিন লোহিত কণিকা থেকে বেরিয়ে যাবে।

 নিচে অন্যান্য বিষয়ের মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক গুলোর লিংক দেওয়া রয়েছে তোমরা গিয়ে লিখে নিতে পারো? (বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- ক্লাস 5 থেকে 10 পর্যন্ত সমস্ত বিষয়ের Part- 6 ও Part-7 এর লিংক দেওয়া আছে)  


ALL CLASS ALL SUBJECT PART 7 MODEL ACTVITY TASK

CLICK HERE TO GET ALL CLASS PART 7

CLICK HERE

পার্ট 7 সমস্ত ক্লাসের  অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পাওয়ার জন্য

এখানে

ক্লিক কর

 

 

ALL CLASS ALL SUBJECT PART 6 MODEL ACTVITY TASK

CLICK HERE TO GET ALL CLASS PART 6

CLICK HERE

পার্ট 6 সমস্ত ক্লাসের  অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পাওয়ার জন্য

এখানে

ক্লিক কর





Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url