Class 6 History Part -7 Model Activity Task [October]
১. 'ক' স্তম্ভের সাথে 'খ' স্তম্ভ মেলাও
:
উ:-
ক
স্তম্ভ |
খ স্তম্ভ |
১.১ আর্যসত্য |
ঘ) গৌতম বুদ্ধ |
১.২ বসুমিত্র |
ক) চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতি |
১.৩ চতুর্যামব্রত |
খ) পার্শ্বনাথ |
১.৪ পঞ্চমহাব্রত |
গ) মহাবীর |
২. শূন্যস্থান পূরণ করো :
২.১ বেশিরভাগ মহাজনপদ গড়ে উঠেছিল____গঙ্গা-যমুনা____উপত্যকাকে কেন্দ্র করে ।
২.২ মগধের রাজধানী ছিল___ রাজগৃহ __ ।
২.৩ সর্বজ্ঞানী হওয়ার পর মহাবীর পরিচিত হন___কেবলিন____ নামে ।
২.৪ প্রথম বৌদ্ধ সংগীতির আয়োজন করা হয়েছিল ____ গৌতম বুদ্ধের ___মৃত্যুর পর ।
৩. দুটি বা তিনটি বাক্যে দাও :
৩.১ 'অষ্টাঙ্গিক
মার্গ' কী ?
উ:- দুঃখ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আটটি উপায়ের কথা গৌতম বুদ্ধ
বলেছিলেন। সেই আটটি উপায়কে এক সঙ্গে বলা হয় অষ্টাঙ্গিক মার্গ । মার্গ মানে পথ। এইকারণে
আটটি পথকে বলা হয় অষ্টাঙ্গিক মার্গ ।
৩.২ 'মজঝিম
পন্থা' বলতে কি বোঝো ?
উ:- মহাবীর কঠোর তপস্যার উপরে জোর দিয়েছিলেন। অন্যদিকে গীতম
বুদ্ধ মনে করতেন কঠোর তপস্যা নির্বাণ বা মুক্তি লেভার উপায় নয়। আবার, চূড়ান্ত ভোগ-বিলাসেও
মুক্তির খোঁজ পাওয়া যায় না। গৌতম বুদ্ধ তাই মজঝিম পতিপাদ বা মধ্যপন্থার কথা বলেছিলেন
।
৩.৩ কোন সাহিত্যে
থেকে জনপদ-মহাজনপদ সম্পর্কে জানা যায় ।
উ:- জৈন
ও বৌদ্ধে সাহিত্যে জনপদ-মহাজনপদ সম্পর্কে জানা যায় ।
৪. চার-পাঁচটি বাক্যে উত্তর দাও :
৪.১ মহাজনপদ গড়ে উঠেছিল কীভাবে ?
উ:- খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক নাগাদ এক-একটা টা জনপদের ক্ষমতা
ক্রমে বাড়তে থাকে। সেখানকার শাসকেরা যুদ্ধ করে নিজেদের রাজ্যের সীমানা বাড়াতে থাকেন।
ছোটো ছোটো জনপদগুলির কয়েকটি পরিণত হয় বড়ো রাজ্যে। এই বড়ো রাজ্যগুলিই মহাজনপদ বলে পরিচিত
হয়। জনপদের থেকে যা আয়তন ও ক্ষমতায় বড়ো তাই হলো মহাজনপদ। মহাজনপদগুলির শাসকরা ছিলেন
বৈদিক যুগের রাজাদের চাইতে অনেক বেশি শক্তিশালী। তাঁদের হাতে অনেক সম্পদ জমা হলো। সেই
সম্পদ ব্যবহার করে তাঁরা নিজেদের ক্ষমতা আরো বাড়াতে শুরু করে এবং বিভিন্নভাবে যুদ্বে
লিপ্ত হয়। মগধ হলো একটি উল্লেখযোগ্য মহাজনপদ ।
৪.২ বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের মধ্যে দুটি মিল
ও দুটি অমিল লেখো ।
উ:- বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের মধ্যে দুটি
মিল :
i. বৌদ্ধ
ও জৈন ধর্মের প্রবর্তক গৌতম বুদ্ধ ও মহাবীর ছিলেন ক্ষত্রিয় বংশজাত।
ii. বৌদ্ধ
ও জৈন উভয় ধর্মই জন্মান্তরবাদে বিশ্বাসী ছিল।
বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের মধ্যে দুটি অমিল
:
iii. বৌদ্ধধর্মে ভোগ ও ত্যাগের মধ্যবর্তী পথ মজঝিম অবলম্বনের
কথা বলা হয়েছে। জৈনধর্মে কঠোর তপস্যা, ত্যাগ ও তার পাশাপাশি উপবাসের ওপরও গুরুত্ব দেওয়া
হয়েছে। গৌতম বুদ্ধ কেবলমাত্র জীব বা প্রাণী হত্যারই বিরোধী ছিলেন। জৈনধর্মে কঠোর অহিংসনীতির
কথা বলা হয়েছে। জৈনরা জড়বস্তুতেও প্রাণের অস্ত্বিতে বিশ্বাসী ছিলেন।
নিচে অন্যান্য বিষয়ের মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক গুলোর লিংক দেওয়া রয়েছে তোমরা গিয়ে লিখে নিতে পারো? (বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- ক্লাস 5 থেকে 10 পর্যন্ত সমস্ত বিষয়ের Part- 6 ও Part-7 এর লিংক দেওয়া আছে)
ALL CLASS ALL SUBJECT PART 7 MODEL ACTVITY TASK |
CLICK HERE TO GET ALL CLASS PART 7 |
পার্ট 7 সমস্ত ক্লাসের অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পাওয়ার জন্য এখানে |
ALL CLASS ALL SUBJECT PART 6 MODEL ACTVITY TASK |
CLICK HERE TO GET ALL CLASS PART 6 |
পার্ট 6 সমস্ত ক্লাসের অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পাওয়ার জন্য এখানে |