একাদশ শ্রেণীর দ্বিতীয় অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর

 একাদশ শ্রেণীর দ্বিতীয় অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর

একাদশ শ্রেণীর দ্বিতীয় অধ্যায় 4 নম্বরের প্রশ্ন ও উত্তর


ভূমিকা : সুপ্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার উন্মেষ ঘটেছিল নীলনদের তীরে। সমাজ, অর্থনীতি, শিল্প সংস্কৃতি, স্থাপত্য ভাস্কর্য থেকে এই প্রাচীন সভ্যতাটি নিজস্বতার পরিচয় দিয়েছে।


i)সমাজব্যবস্থা : প্রাচীন মিশরের সমাজব্যবস্থার বিশেষ বৈশিষ্ট্য ছিল।


শ্রেণিবিভক্ত সমাজ : উচ্চ শ্রেণি, মধ্য শ্রেণি এবং নিম্ন শ্রেণি নিয়ে মিশরের সমাজ গঠিত ছিল।


i. উচ্চ শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত ছিল রাজপরিবার, অভিজাত গােষ্ঠী ও পুরােহিত শ্রেণিগােষ্ঠী। 


ii.মধ্য শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত ছিল বণিক ও কারিগররা।


 iii. নিম্ন শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত ছিল কৃষক ও ভূমিদাসরা।


গােষ্ঠীপতির প্রাধান্য : মিশরের সমাজ বিভিন্ন গােষ্ঠী বা বৈষম্যের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছিল। গােষ্ঠীপতি ছিলেন নিজ গােষ্ঠী বা দলের সর্বময় কর্তা।


বৈষম্য : মিশরীয় সমাজে ধনী ও দরিদ্রের বৈষমা ছিল। কৃষক, কারিগর ও দাসরা ছিল শােষিত ও বৈষম্যের শিকার। পুরােহিত, অভিজাত ও রাজপরিবার সামাজিক মর্যান ও প্রভাব-প্রতিপত্তি ভােগ করত।


নারীর মর্যাদা : মিশরীয় সমাজ ছিল মাতৃতান্ত্রিক। তাই নারীরা পুরুষদের অপেক্ষা বেশি মর্যাদা, প্রতিপত্তি ও স্বাধীনতা ভােগ করত।


ক্রীতদাসদের অবস্থান : মিশরীয় সমাজে সর্বাধিক শােষিত শ্রেণি হল ক্রীতদাস শ্রেণি। এরা সমাজের কঠো পরিশ্রমের কাজ করে দু-বেলা অন্নের সংস্থান করত। প্রভু ক্রীতদাসদের কঠোর পরিশ্রম করতে বাধ্য করত।


অর্থনীতি : প্রাচীন মিশরের অর্থনীতির ভিত্তি মি কৃষি, পশুপালন, শিল্প ও বাণিজ্য। প্রাচীন মিশরে এক সুনির্দিষ্ট অর্থনৈতিক কাঠামাে গড়ে উঠেছিল।



কৃমি : প্রাচীন মিশরবাসীর প্রধান জীবিকা ছিল কৃষিকাজ। রেডিয়ো-কার্বন-14 পরীক্ষার দ্বারা মিশরের কায়ুম অঞ্জলে 5000 BC-তে কৃষিকাজের প্রমাণ পাওয়া গেছে। নীলনদের উর্বর পলিমাটিতে মিশরীয়রা





Next Post Previous Post
1 Comments
  • lakshan singha
    lakshan singha ২৮ জুলাই, ২০২১ এ ৮:২৪ AM

    প্রশ্ন কই?

Add Comment
comment url