CLASS 8 MODEL ACTIVITY TASK BENGALI PART 3 -2020(NEW) //মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক - 1 অষ্টম শ্রেনী BENGALI /বাংলা

 CLASS 8 MODEL ACTIVITY TASK BENGALI PART 3 -2020(NEW)

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক - 1

অষ্টম শ্রেনী

BENGALI /বাংলা

CLASS 8 MODEL ACTIVITY TASK BENGALI PART 3 

অধ্যায় ঃদাড়াও- শক্তি চট্টপাধ্যায়

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

(1.1) দাঁড়াও' কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে ?

উ :-মানুষ বড় কাঁদছে কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে ।

(1.2) সকাল থেকে কবির কার কথা মনে পড়ছে ?

উ :-সকাল থেকেই কবির পরোপকারী হৃদয়বান মানুষের কথা মনে পড়ছে ।

(1.3) কবি কীভাবে মানুষকে পাশে দাঁড়াতে বলেছেন ?

উ :-আধুনিক কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় দাঁড়াও কবিতার মানুষ হিসাবে আমাদের অসহায় হতদরিদ্র মানুষের পাশে সর্বদা দাঁড়াতে অর্থাৎ তাদের সাহায্য করতে বলেছেন । মানুষ হয়ে যখন মানুষকে পাখি হিসেবে ফাঁদ পাতা হয় ঠিক তখনই সেই মানবীক হৃদয়বান ও পরোপকারী মানুষকে পাখির মতোই তাদের তাদের পাশে দাঁড়াতে বলেছেন ।

(1.4) কবিতাটিতে মানুষ শব্দটি কতবার ব্যবহৃত হয়েছে ?

উ :-মানুষ শব্দটি সাতবার ও মানুষই শব্দটি একবার ।

(1.5) দল বিশ্লেষণ কর: মানুষ; একলা; ভেসে; ভালােবেসে ?

উ :-মানুষ - মা/নুষ , একলা - এক/লা , ভেসে - ভে / সে , ভালোবেসে - ভা/লো/বে/সে ।

 

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

(2.1) মানুষের পাশে মানুষ কীভাবে দাঁড়াতে পারে ?

উ :-আধুনিক কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় দাঁড়াও কবিতায় মানুষ হিসেবে আমাদের সহায় হতদরিদ্র মানুষের পাশে দাড়াতে বলেছেন। কেননা পূথিবীর অন্যান্য জীব জন্তুর তুলনায় মানুষ ভিন্ন পুষ্টির সেরা জীব হিসেবে একে অপরের দুঃখ যন্ত্রণা কষ্ট, বেদনা ইত্যাদি যদি না বুঝতে পারি তাহলে মানুষের মনুষত্ব কোথায় ? তাই কবি আমাদের সর্বদা অসহায় হতদরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়াতে বলেছেন প্রয়ােজনে তাদের পাশে এসে তাদের দুঃখ যন্ত্র ভাগ করে এবং ভালোবেসে আদর দিয়ে স্নেহ করে সাহায্য করতে হবে। অর্থাৎ তাদের আর্থিক সামাজিক মানসিক, প্রাক্ষোভিক প্রভৃতি দিক দিয়ে সাহায্য করতে হবে।

(2.2) দাঁড়াও' কবিতাটির প্রথম স্তবকে প্রকাশিত কবির অন্তর্নিহিত ভাবনার পরিচয় দাও ?

উ :-আধুনিক কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় দাড়াও কবিতায় আমাদের অসহায় হতদরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়াতে বলেছেন । প্রথম স্তবকে আমরা এটা বুঝতে পারি যে তিনি আমাদের বলতে চাইছেন মানুষ প্রচন্ড কাদছে অসহায় ভাবে মানুষ কাঁদছে। এই সমস্ত ক্রন্দনরত মানুষের পাশেই পরোপকারী মানুষদের দাড়াতে বলেছেন। কিছু মানুষ নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য অসহায় হতদরিদ্র মানুষদের ফাঁদ পেতে শিকার করছে। এই শিকারি দের হাত থেকে পাখির মতোই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।পাখিরা বোঝেনা কোন স্বার্থ। তারা নিঃস্বার্ষ ও দলবন্ধভাবে থাকে ।অপরকে রক্ষা করতে নিজের জীবনকে বলি দিয়েও দ্বিধাবোধ করে না পাখিরে ধর্ম আমাদের গ্রহণ করা উচিত । প্রথম পঙ্কিতে আমাদের একথায় বোঝাতে চেয়েছেন ।

রচনাধর্মী প্রশ্ন

(3.1) কবিতাটির বিষয়বস্তু আলোচনা কর?

উ :-বর্তমান সমাজে মানুষ বড়ই একাকী এবং অসহায়। তাই এই অসহায়, নিপীড়িত, অত্যাচারিত মানুষদের করা তাদের সাহায্য করা আমাদের উচিত। সমাজে এক শ্রেণীর মানুষ আছে যারা নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য মনুষত্বকে বিক্রি করে দিয়ে মানুষকে শোষণ,অত্যাচার করতে ভাবাসে।

অন্যদিকে আর একজন মানুষ আছে যারা সবসময় তাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে প্রস্তুত তারা সর্বদা সবাইকে সাহায্য বা পরোপকার করতে ভালোবাসে। অসহায় মানুষকে ভালোবেসে তাদের উপকার করে তারা আনন্দ উপভোগ করে কবি আমাদের এটাই করতে বলেছেন।

পরিবেশে বলা যায় আমাদের পুরো কবিতা জুড়ে একটাই আহ্বান জানিয়েছেন অসহায় মানুষের দুঃখ-কষ্ট ভাগাভাগি করে নিয়ে, তাদের সর্বদা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার আর্জি জানিয়ে পুরো কবিতায় বারংবার তিনি আরজি বার্তা জানিয়েছেন।

অধ্যায় ঃ কি করে বুঝবো- আশাপূর্নাদেবী

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

(1.1) বুকুর মায়ের নাম কী ?

উ :- নির্মলা ।

(1.2) বুকুর বাড়ি কলকাতার কোন অঞ্চলে ?

উ :- বুকুর বাড়ি কলকাতার ভবানীপুর অঞ্চলে ।

(1.3) ছেনুমাসিরা কোথা থেকে এসেছেন ?     

উ :- ছেনুমাসিরা উত্তর পাড়া থেকে এসেছেন ।

(1.4) বুকুর স্কুলের নাম কী ?

উ :- বুকুর স্কুলের নাম আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ।

(1.5)অতিথিরা বিদায় নেওয়ামাত্র বুকুর মা কী করেছিলেন ?

উ :- অতিথিরা যাওয়া মাত্রই বুকুর মা বুকুকে ধরে প্রচন্ড হারে প্রহার করেছিলেন ।

 


সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

(2.1) অতিথিদের আসার খবর জেনে বুকুর বাবা কী করেছিলেন ? 

উ:-অতিথিদের আসার খবর জেনে বুকুর বাবা রেগে মেগে একদম লাল হয়ে গিয়েছিলেন । কেননা অতিথিরা বাড়িতে যেদিন বেড়াতে এসেছিল ঠিক সেদিনই কিন্তু সে সিনেমার টিকিট কেটে ছিলেন। তাই সে বিরক্তি প্রকাশ করেন এবং বলে যে টিকিট গুলি পচানোর জন্য বেছে বেছে আজকের দিন তারা বেড়াতে এসেছে ।

(2.2) বুকুর মতে অতিথিরা চলে গেলে কী করতে হয় ?

উ :-বুকুর মতে অতিথিরা চলে গেলে অতিথির নিন্দে করতে হয় । মা কেমন করে নিন্দে করবেন সেটা সে শুনবে । একথা বুকু উৎসাহের সহিত বলছেন ।

রচনাধর্মী প্রশ্ন

(3.1) বুকু কী বুঝতে পারেনি এবং এবিষয়ে তোমার ধারণা কী?

উ :-বুকুর বাবা-মা বুকুকে সব সময় শিক্ষা দিয়েছেন মিথ্যে কথা বলতে নেই। কোন কথা গােপন করে রাখতে নেই। বুকু সেই মােতাবেক কথা বলেছিল ছেনু মাসিরা বাড়িতে আসলে তার বাবা-মা বিরক্তি প্রকাশ করে,আর সে কথা সে তাদের সামনে বলে দেয়। কেননা সে জানে মিথ্যে কথা বলতে নেই এবং কোন কথা গপোন করে রাখতে নেই । আসলে সে জানেনা কখন সঠিক কথা বলতে হয়, কখন কথা গপোন রাখতে হয়।          

এ বিষয়ে আমার ধারণা হল এখানে বুকু নির্দোষ I সে ছয় বছরের জ্ঞান হীন নাবালক বালক । সে জানে না কোন মিথ্যা জানেনা কোন গোপনীয়তা। তাকে যেটা শেখানাে হয়েছে সে সেটাই বলেছে। কিন্তু সে স্বপ্নেও ভাবতে পারেনি যে সত্য কথা বলার জন্য এরকম ভাবে বাবা মার হাতে বেধড়ক মার খেতে হবে।

 


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url