মাধ্যামিক বাংলা সাহিত্য সঞ্চয়ন (জ্ঞানচক্ষু) 1 নম্বরের সাজেশন ২০২১// Madhyamik Bengali 1st chap 1 mark suggestions 2021

মাধ্যামিক বাংলা সাহিত্য সঞ্চয়ন (জ্ঞানচক্ষু) 1 নম্বরের সাজেশন ২০২১//

Madhyamik Bengali 1st chap 1 mark suggestions 2021

মাধ্যামিক বাংলা সাহিত্য সঞ্চয়ন (জ্ঞানচক্ষু) 1 নম্বরের সাজেশন ২০২১




1.“কেন? তা জানে না তপন।” তপন কী জানে না?

উঃ- সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় গল্প ছাপা হওয়ার পরেও তপন কেন আনন্দ খুঁজে পায় না, তা তপন জানে না।

2.“তবে তপনেরই বা লেখক হতে বাধা কী?” তপনের লেখক হতে বাধা নেই কেন?

উঃ- তপন যখন অনুভব করেছিল লেখকেরা তারই মতাে কোনাে সাধারণ মানুষ, তখন সে মনে করে, সেও লেখক হতে সক্ষম। 

3.আর সেই সুযােগেই দেখতে পাচ্ছে তপন, তপন কী দেখতে পাচ্ছে? 

উঃ- তপন দেখতে পাচ্ছে, লেখক মানে কোনাে আকাশ থেকে পড়া জীব নয়। 

4.‘গল্প ছাপা হলে যে ভয়ংকর আহ্লাদটা হবার কথা, সে আহ্লাদ খুঁজে পায় না। উদ্দিষ্ট ব্যক্তির আহ্লাদিত হতে না পারার কারণ কী?

উঃ- কারণ তপনের মেসােমশাই গল্পটি কারেকশানের অজুহাতে প্রায় আগাগােড়াই বদলে দিয়েছিলেন, তাই তপন আহ্লাদিত হতে পারেনি। 

5.পৃথিবীতে এমন অলৌকিক ঘটনাও ঘটে? কোন্ অলৌকিক ঘটনার কথা বলা হয়েছে?

উঃ- ঘটনাটি হল সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকায় তপন কুমার রায়ের লেখা প্রথম দিন’ গল্পটি ছাপার অক্ষরে হাজার হাজার ছেলেমেয়ে পড়বে। 

6. “শুধু এই দুঃখের মুহূর্তে গভীরভাবে সংকল্প করে তপন,” – তপনের সংকল্প কী ছিল?

উঃ- তপনের সংকল্প ছিল—যদি কখনাে আবার তার গল্প ছাপতে দিতে হয়, তবে সে নিজে গিয়ে দিয়ে আসবে। গল্প পড়তে বসে যেন তাকে অন্যের লেখা গল্প পড়তে না হয়। 

7.কোন্ কথা শুনে তপনের চোখ ‘মার্বেল’হয়ে গিয়েছিল?

উঃ-তপনের নতুন মেসোমশাই একজন লেখক এবং তার লেখা গল্প নাকি ছাপাও হয়—এই কথা শুনেই তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গিয়েছিল। 

8.“আজ যেন তার জীবনের সবচেয়ে দুঃখের দিন।” - বক্তার কোন্ দিনটি সবচেয়ে দুঃখের? 

উঃ-তপনের হাতে ছােটো মেসােমশাই যেদিন সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকাটি তুলে দিয়েছিলেন সেই দিনটিকে তপনের জীবনের সবচেয়ে দুঃখের দিন হিসেবে বলা হয়েছে।

9.ক্রমশ ও কথাটাও ছড়িয়ে পড়ে। – এখানে কোন্ ‘কথার কথা বলা হয়েছে?

উঃ- এখানে গল্পটি কারেকশানের কথা বলা হয়েছে।

10.বিকেলে চায়ের টেবিলে ওঠে কথাটা।” – কোন্ কথা?

উঃ- ভবিষ্যতে তপনের মধ্যে লেখক হওয়ার যে সম্ভাবনা ছোটোমেসো প্রত্যক্ষ করেছিলেন সে কথাই বিকেলের চায়ের টেবিলে উঠেছিল। 

11.তপনের লেখার বিষয়ে চায়ের টেবিলে কোন্ কথা ওঠে?

উঃ- ভবিষ্যতে তপনের মধ্যে লেখক হওয়ার যে সম্ভাবনা ছোটোমেসো প্রত্যক্ষ করেছিলেন সে কথাই বিকেলের চায়ের টেবিলে উঠেছিল।

12.যেন নেশায় পেয়েছে’ কোন্ নেশার কথা বলা হয়েছে?

উঃ- তপনের ছুটি ফুরিয়ে এলেও হােমটাস্ক না করে তার একভাবে নেশার মতাে গল্প লিখে চলার কথা এখানে বলা হয়েছে। 

13.আত্মপ্রসাদের প্রসন্নতা নিয়ে তপনের মেসাে ও মাসি কী খায়? 

উঃ- আত্মপ্রসাদের প্রসন্নতা নিয়ে তপনের ছােটোমাসি খায় ডিম ভাজা ও চা আর মেসাে শুধু কফি। 

14.ছােটোমাসি আত্মপ্রসাদের প্রসন্নতা নিয়ে কী কী খায়? 

উঃ- আত্মপ্রসাদের প্রসন্নতা নিয়ে তপনের ছােটোমাসি খায় ডিম ভাজা ও চা আর মেসাে শুধু কফি। 

15.তার চেয়ে দুঃখের কিছু নেই, তার থেকে অপমানের! – তপনের কাছে দুঃখের, অপমানের বিষয়গুলি কী?

উঃ- নিজের লেখা গল্প পত্রিকায় ছাপার পর পড়তে গিয়ে অন্যের লেখা লাইন পড়ার বিষয়টি তপনের কাছে অপমানকর মনে হয়েছে। 

16.“এর মধ্যে তপন কোথা ?” এরকম বলার কারণ কী?

উঃ- ‘সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকায় ছাপা গল্প পড়তে গিয়ে তপন দেখে প্রত্যেকটি লাইন তার কাছে অপরিচিত, তার লেখা ‘আনকোরা’ লাইনগুলাে আর নেই। 

17. তপন প্রথমটা ভাবে ঠাট্টা,'— কোন্ কথাটা তপন প্রথমে ঠাট্টা ভেবেছিল ?

উঃ- ছােটোমেসাে তার গল্প পড়ে বলেছিল যে একটু কারেকশান করে দিলে তার গল্প ছাপতে দেওয়া চলেএই কথাটা প্রথমে তপন ঠাট্টা ভেবেছিল।

18.তপনের লেখা গল্পের বিষয়বস্তু ছিল?

উঃ- স্কুলে ভরতি হওয়ার প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা নিয়ে তপন তার প্রথম গল্প লিখেছিল।

19.“একটু কারেকশান’করে ইয়ে করে দিলে ছাপতে দেওয়া চলে।”- কে, কী ছাপানাের কথা বলেছেন? 

উঃ- তপনের ছােটো মেলােমশাই, ‘সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকায় তপনের লেখা গল্প ছাপানাের কথা বলেছেন।

20.তপনের গল্প পড়ে ছােটোমাসি কী বলেছিল?

উঃ- তপনের গল্প পড়ে ছােটোমাসি বলেছিল—বেশ হয়েছে গল্পটা, সে কোথাও থেকে টুকলিফাই করেছে কিনা। . 21“সূচিপত্রে নাম রয়েছে”-সূচিপত্রে কী লেখা ছিল?

উঃ- সূচিপত্রে লেখা ছিল—প্রথম দিন’ (গল্প) শ্ৰীতপন কুমার রায়।

22.তপন তার প্রথম গল্প ক বিষয় নিয়ে লিখেছিল? 

উঃ- স্কুলে ভরতি হওয়ার প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা নিয়ে তপন তার প্রথম গল্প লিখেছিল। 

23.বুকের রক্ত ছলকে ওঠে তপনের।– তপনের বুকের রক্ত ছলকে ওঠার কারণ কী?

উঃ- সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকা হাতে মাসি-মেনসাকে দেখে উত্তেজনায় তপনের বুকের রক্ত ছলকে উঠেছিল।

24.নতুন মেসােকে দেখে তপনের কী মনে হয়েছিল?

উঃ- তপনের মনে হয়েছিল লেখক মানে আকাশ থেকে পড়া জীব নয়, তারই মতাে সাধারণ মানুষ। 

25.কাকে দেখে তপনের জ্ঞানচক্ষু খুলে গিয়েছিল?

উঃ- তপনের মনে হয়েছিল লেখক মানে আকাশ থেকে পড়া জীব নয়, তারই মতাে সাধারণ মানুষ।

26.“তাই জানতাে না।” কে, কী জানত না?

উঃ- তপন কোনাে লেখককে এত কাছ থেকে কোনােদিনও দেখেনি তাইজানত না যে লেখকেরা তার বাবা কাকার মতােই সাধারণ মানুষ। 

27.‘মাথার চুল খাড়া হয়ে উঠল।” এর কারণ কী?

উঃ- নিজের লেখা পড়ে তপন উপলব্ধি করল যে হুবহু গল্পের মতােই লাগছে, 

28.“গায়ে কাঁটা দিয়া উঠল তপনের”— তপনের গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠল কেন?

উঃ- নিজের লেখা পড়ে তপন উপলব্ধি করল যে হুবহু গল্পের মতােই লাগছে,

29.মেসাের উপযুক্ত কাজ হবে সেটা কাজটি কী?

উঃ- কাজটি হল—তপনের গল্প সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকায় ছাপিয়ে দেওয়া।

30.তা ঘটেছে, সত্যিই ঘটেছে,'—কী ঘটেছে?

উঃ- সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকার সূচিপত্রেও তপনের নাম থাকার মতাে ঘটনাটি ঘটেছে। 

31.‘অতি আহ্লাদে বাক্য হরে গেল? কাকে, কোন প্রসঙ্গে বলা হয়েছে?

উঃ- তপনকে পত্রিকায় নিজের লেখা গল্প পড়ার প্রসঙ্গে একথা বলা হয়েছে।

32.বাবা, তাের পেটে পেটে এত!- কে, কখন বলেছে? 

উঃ- তপনের মা, গল্প লেখা প্রসঙ্গে একথা বলেছেন।

33.মা বলেন-মা কী বলেছিলেন?

উঃ- মাতপনকে সকলের সামনে গল্পটা পড়তে বলেছিলেন।

34.তপনের লেখা গল্প দেখে তার ছছাটোমেসাে কী বলেছিলেন?

উঃ- ছােটোমেসসা তার গল্প পড়ে বলেছিলেন যে একটু কারেকশান করে দিলে তার গল্প ছাপতে দেওয়া চলে।

35.“কিন্তু তাই কী সম্ভব?”

উঃ- ঘটনাটি হল ‘সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকায় তপন কুমার রায়ের লেখা প্রথম দিন’ গল্পটি ছাপার অক্ষরে হাজার হাজার ছেলেমেয়ে পড়বে। 

36.জ্ঞানচক্ষু’ গল্পটি কার লেখা? এর উৎস উল্লেখ করাে।

উঃ- প্রখ্যাত লেখিকা আশাপূর্ণা দেবীর জ্ঞানচক্ষু গল্পটি লেখা। এর উৎস ছােটোদের গল্প সংকলন কুমকুম। 

37.‘এ বিষয়ে সন্দেহ ছিল তপনের। তপনের সন্দেহ ছিল ?

উঃ- লেখকেরা হয়তাে তার বাবা, কাকার মতাে সাধারণ মানুষ হবে না—এটাই সন্দেহ ছিল তপনের। 

38.“কোথায় হারিয়ে যায় এইসব কথার মধ্যে।” কেন হারিয়ে যায়?

উঃ- তপন উপলদ্ধি করে তার আত্মীয়-পরিজনের কাছে তার গল্প ছাপা হওয়ার থেকে মেসাের আনুকূল্যে ‘সন্ধ্যাতারা’র মতাে পত্রিকায় ছাপা হওয়ায় মেশাের মহানুভবতাই বড়াে হয়ে উঠেছে। তখন তপন বাড়ির লােকের সেইসব কথার মধ্যে হারিয়ে যায়।
39.বিষণ্ণ মন নিয়ে বসে আছে এমন সময় ঘটল সেই ঘটনা- কেন বিষণ্ণ মন নিয়ে বসে ছিল ?

উঃ- ছােটোমেসসাকে গল্প জমা দেওয়ার পরে বহুদিন কেটে গেলেও গল্প ছাপা হওয়ার কোনাে খবর সে পায়নি, তাই তপনের মন বিষন্ন। 

40.তােমরা বিশ্বাস করবে কিনা জানি না,' – কোন্ ঘটনা প্রসঙ্গে উক্তিটি করা হয়েছে?

উঃ- দুপুরবেলা বাড়ির সবার চোখের আড়ালে তপন আস্ত একটা গল্প লিখে ফেলেছিল—এই প্রসঙ্গে এই উক্তিটি করা হয়েছে। 

41.কোন খান থেকে টুকলি করিসনি তো উদ্ধৃত অংশটি প্রসঙ্গ উল্লেখ করো 

উঃ- তপন গল্পটি লিখেছিল মাসিকে দেখিয়েছিলেন তিনি গল্পটা সবটা না পড়েই একটু চোখ বুলিয়েই বলেছেন—লেখাটা বেশ হয়েছে। কোনােখান থেকে টুকলিফাই করে লেখা কি না। 

42.‘এদিকে বাড়িতে তপনের নাম হয়ে গেছে, বাড়িতে তপনের নাম কী হয়ে গিয়েছিল?

উঃ- বাড়িতে তপনের নাম হয়েছিল—কবি, সাহিত্যিক, কথাশিল্পী। 

43.রত্নের মূল্য কার কাছে? 

উঃ- রত্নের মূল্য জহুরির কাছে।

44.“রত্নের মূল্য জহুরির কাছেই।”—কথাটির সরল অর্থ কী ?

উঃ- কথাটির সরল অর্থ – জহুরি রত্ন দেখেই বলে দিতে পারেন তা খাঁটি না নকল, অর্থাৎ তিনিই একমাত্ররত্নের সঠিক মূল্যায়ন করে প্রকৃতরত্নের স্বরূপ বুঝতে সক্ষম। 

45.সবাই তখন নিথর নিথর, - কোন্ সময়ে, কারা নিথর ?

উঃ- বিশিষ্ট মহিলা সাহিত্যক আশাপূর্ণা দেবী রচিত ‘জ্ঞানচক্ষু’ গল্পে দুপুরবেলা, তপনের মামাবাড়ির সবাই নিথর ছিল।

36.না-না আমি বলছি – তপনের হাত আছে।” – কখন বক্তা এমন উক্তি করেন? 

উঃ- বিকেলে চায়ের টেবিলে তপনের বাড়ির সকলের সামনে ছােটোমেসসা এই উক্তি করেছিলেন।

47.“এটা খুব ভালাে। ওর হবে।” – কে, কোন্ প্রসঙ্গে একথা বলেছেন? 

উঃ- বিকেলে চায়ের টেবিলে তপনের বাড়ির সকলের সামনে ছােটোমেসসা এই উক্তি করেছিলেন।

48. “তপন বিহ্বল দৃষ্টিতে তাকায়।” – তপনের বিহ্বলতার কারণ কী?

উঃ- তপনের মধ্যে লেখক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, একথা ছােটোমেশাের কাছ থেকে শুনে সে আনন্দে বিহুল হয়ে পড়েছিল। 

File Details -

PDF Name / Book Name মাধ্যামিক বাংলা সাহিত্য সঞ্চয়ন (জ্ঞানচক্ষু) 1 নম্বরের সাজেশন ২০২১ Madhyamik Bengali 1st chap 1 mark suggestions 2021
Language : Bengali
Size : 72.9 kb
Download Link : Click Hereto Download

 


Next Post Previous Post
1 Comments
  • নামহীন
    নামহীন ১১ এপ্রিল, ২০২৪ এ ৯:৫৩ AM

    It's very helpful thanks

Add Comment
comment url